পাতা:অভাগী - জলধর সেন.pdf/৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অভাগী ঘোষজ। হাসিয়া বলিলেন, “কোন আফিসের বড় বাবুত আমায় ভায়রা নেই যে, এক মাসের মধ্যেই চাকরী জুটিয়ে 'দেবে।’ বড়দিদি প্রত্যুত্তর করিলেন, “তোমার ভায়রা বেঁচে থাকলে, ওরা আর তোমার মত চারপেয়ের নিকট উমেদারী কবুতে আসত না। দেখ, তুমি ঠাট্টা রাখ, ওদের যা হয় একটা করে দিতেই হবে। তাতে তোমারই লাভ, দেখতে পাচ্ছি তা ডাইনে আনতে বায়ে কুলোয় না।” ঘোষজ বলিলেন, “তা কি আর বুঝি নে! দেখি চেষ্টা করে, যা হয় একটা ক’বৃতেই হবে।” ঘোষজা আফিসে যাইষা প্রথমেই সতীশের নিকট তার পাঠাইয়া দিলেন। সন্ধ্যার সময় বাড়ীতে আসিয়াই তিনি শুনিলেন,- এই শনিবারেই সতীশবাবু কলিকাতায় আসিবার জন্য যাত্রা করিবেন, রবিবার সন্ধ্যাবেলায় তিনি কলিকাতায় পৌছিবেন। সোমবার প্রাতঃকালে আসিয়া দেখা করিয়া যাইবেন, এবং সেইদিন রাত্রির মেল-গাড়ীতেই সুশীলাদিগকে লইয়া ६शेgराम । সেদিন শুক্রবার। সুশীলার মাতা বড়দিদিকে বলিলেন, ৬৩। ]