পাতা:অভিমানিনী.djvu/১১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ So a লাজঙুস। কিন্তু আমি নোেব না। যেগুলো খেতে খেতে নানা রকম রূপ তযু সেই রকম চাই । সী । সেই রকমই এনে দোব । যাও খাতা দিয়ে এস । হিরন্ময় দৌড়িয়া খাতা লইয়া চলিয়া গেল । সীতাপতি চোখ বুজিয়া ঈজি চেয়ারখানায় শুইয়া ভাবিতে লাগিল । সে ভাবনায় তাহার। ভবিষ্যৎ জীবনের চিত্র ফুটিয়া উঠিতেছিল --আর সেই ভবিষ্যৎ জীবনের সুখের সঙ্গে যাহার অবিচ্ছেদ সম্বন্ধ— তাহার চিত্রও ক্ষণে ক্ষণে বিবিধরপে দেখা দিতেছিল । সীতাপতি এম, এ পাশ করিয়া ঢাকা কলেজে বি, এল পড়িতেছিল। তাহার পিতা ঢাকার কোন স্কুলে অল্প বেতনে মাষ্টারী করিতেন । বহু ক্লেশে এই বড় ছেলেটিকে মানুষ করিয়া তুলিয়াছিলেন। সীতাপতির আরও অনেকগুলি ভাইবোন। অতি কষ্টে তাঁহাদের সংসার চািলত । তাহাদের যে সকল আত্মীয় ছিলেন, তন্মধ্যে হৃদয়বৃবুই ধনাঢ্য । এই হৃদয়বাবুর নিকট হইতে সীতাপতির পিতা ঘেদিন সহসা এক পত্র পাইলেন যে তঁহার বড় ছেলেটিকে হৃদয়বাৰু একবার দেখিতে চান, BB B BDDD iD DDDBB TDD DBBD DBBBDBDB DBBD uDS পুত্রকে বারংবার বহু উপদেশ দিয়া পঠাইয়া দিলেন । হৃদয়বাবু পাবনার একটা জমিদারীর তদারকে আসিয়াছিলেন । সহরে একদিন থাকিয়া মফস্বলে নিজ তালুকে চলিয়া গিয়াছিলেন। সীতাপতি তাহার অপেক্ষায় কয়েকদিন রুক্মিণীবাবুর বাড়ীতেই কাটাইতে লাগিল । সীতাপতির পিতা বলিয়া দিয়াছিলেন “দেখ বাবা! যার কাছে যাচ্ছি। তিনি বড়লোক, মেজাজটাও কড়া । তঁকে চটও না। তঁর অনুগত হয়ে চ’লো। আমাদের অবস্থা ত দেখতে পাচ্ছি। হৃদয়