পাতা:অভিমানিনী.djvu/২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

खाडिलभाबिनौ ܗ ܓ নাথের টেনিস ব্যাট, ফুটবল ক্লাবের চাদ, বাৰ্টসিকেল প্রভৃতির জন্য অকাতরে অর্থব্যয় করিতে কুষ্ঠিত হইতেন না। আগে অবস্থা ভাল ছিল । তখন ছেলেরা যে ভাবে পালিত হইয়াছিল, ভাগ্যলক্ষ্মীর অন্তদ্বানেও সে ভাবের কিছুমাত্র বৈলক্ষণ্য ঘটে নাই..} সঞ্চিত অর্থ ফুরাইয়া গেল, দেন হইল, বাড়ী বন্ধক পড়িল। তখনও পুত্রদের ভাল খাবার, ভাল পোষাকের যোগাড় হইবার কোন বাধা দেখা যাইত না। রঘুনাথের বই কেনার সখ্য, উমানাথের খেলার সখ । উভয়ের যখন যাহা দরকার হইত, একবার আবদার ধরিলেই তৎক্ষণাৎ তাঙ্গা পূরণ হইয়া যাইত। তাহারা বুঝিতে পারিত না সময় সময় ত’চাদের আকাঙ্ক্ষণ পূরণ করিতে তাঙ্কাদের পিতাকে কত বিপদে পড়িতে হইত-ঋণের চেষ্টা BDBBD DDD DBDB uDD DKKDK DD DB DBuBDBDS আজ তাই উভয় ভ্রাতাই বসিয়া বসিয়া পিতার স্নেহের কথা ভাবিতে ছিল। পিতা যে বিপুল ঋণ রাখিয়া তাহাদিগকে অকুল পাথরে DDDB BBDBSDBDDS DDDD SBu S S BDuBu ODBSS BDDDD কেবল ভাবিতেছিল, আর কে তাঙ্গাদের আবদার সহ্য করিবে ? ক্রমে রঘুনাথের নিকট চাইতে গ্রামস্ত সকলে উঠিয়া গেলেন। তখন বেলা হইয়াছিল। রঘুনাথ তখনও সেইভাবে বসিয়াছিল। । অনেকক্ষণ বাদে দরজা খুলিয়া এক চতুৰ্দশ বর্ষীয়া বালিকা সেই গুচে প্রবেশ করিল, তাহার নাম মালতী। সে রঘুনাথের কনিষ্ঠ ভগিনী। সে হাতে করিয়া একটি থালায় কিছু মিষ্টান্ন ও এক গ্লাস সরবৎ আনিয়াছিল । কঁাদিয়া কঁাদিয়া তাহার চোখ দুইটি ফুলিয়াছে ও রক্তবর্ণ ধারণ করিয়াছে। থালা ও গেলাসটি রঘুনাথের সম্মুখে রাখিয়া মালতী কম্পিতস্বরে বলিল, “দাদা, জল খাও।” সেই বাষ্পরুদ্ধ কম্পিত কণ্ঠস্বর শুনিয়া রঘুনাথ আর আত্মসম্বরণ