পাতা:অভিমানিনী.djvu/৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R8 অভিমানিনী কল্পনা করে নাই । আজ তাহার প্রথম সংসারে প্রবেশ। কিন্তু কি শোচনীয় অবস্থায় তৃহার সংসারের জ্ঞান হইল ! কিছুক্ষণ এইরূপ কথাবার্ত্তার পর হৃদয়বাবু বলিলেন, “তা হলে বাবাজী, বোমাকে আজ আমি নিয়ে যেতে চাই । এখানে কান্নাকাটি কচ্ছে। সেখানে গেলে তবু কতকটা ভুলে থাকবে। আবার কিছুদিন বাদে আমি নিজেই রেখে যাব ।” রঘুনাথ বলিল, “মাকে একবার জিজ্ঞাসা করতে হয় ।” হৃদয় । তা বেশ । চালনা, আমিও যাচ্ছি। বসু-গৃহিণী যেখানে ভূমিতে পড়িয়া কঁাদিতেছিলেন সেখানে হৃদয়বাবু উপস্থিত হইলেন। সঙ্গে সঙ্গে তাহার পুত্র শচীন্দ্র ও রঘুনাথ গেল । উমানাথ ও সেখানে এক পাশে দাড়াইয়াছিল । হৃদয়বাবু বলিলেন, “আহা, কি সর্ব্বনাশটাই হয়ে গেল, নাবালক ছেলে, এতবড় সংসার এত দেনাপত্র রেখে বোসজা মারা গেলেন । ংসারের গতিই এই রকম। সকলকেই যেতে হবে । তবে আগে আর Y0SS K DBDB DDD DDDDSBBDB DDDBB LBB BDBB BDDB না। সামলালে সংসার দেখে কে ? এই ছেলে দুটির মুখের দিকেই বা চায় কে ? শ্রাদ্ধশান্তিটাও আছে । তার ও যোগাড় করতে হয়। তারু খরচপত্রই বা কিসে চলবে ? নগদ টাকা কড়ি বা জিনিসপত্র ত কিছু আছে ?” ” হৃদয়বাবুর তখনও আশা ছিল যে বোস জারী কিছু সঞ্চিত অর্থ BDuDu gBD DBDBDm DBS SBD S DBB S BtBDD DOODDD BDBD কৌশলে কথাটার অবতারণা করিলেন। - বসু-গৃহিণী সে কথার কোনও উত্তর দিলেন না। কেবল বলিলেন,