পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ऊषांकि Y) “আমি সত্যই অবাক হয়ে গিয়েচি তখন । এখান থেকে চার মাইল দূরবর্তী স্টেশনে গিয়ে রেলে চাপবো এবং প্রায় সারারাতই ট্রেনে কাটাতে হবে-এ অবস্থায় খাওয়া হবে না তো নিশ্চয়ই, কিন্তু মেয়েরা সেকথা আন্দাজ করলেন কি ক’রে- এই ভেবে আমি আশ্চর্য न् छ्८ञ्च *झव्लभ नमः | খেতে বসে গেলুম অবিশ্যি । আমি ব্রাহ্মণ মানুষ, সুর্য ডুবিবার পূর্বে দু’বার ভাত খাবো না-বোধ হয় এই কথা ভেবে মেয়ের খেতে দিয়ে চেন চিডে খইয়ের লাডু, নারকোলের লাডু, মুড়কি, দুধ, কলা ইত্যাদি। আমার মনে আছে ছোটবড় নানা আকারেব লাডু, কতগুলো খেলার すtて奪び* Nびマ の5t5 I যতক্ষণ থালার সমস্ত খাবার নিঃশেষ না করলাম, ততক্ষণ মেয়ের ছাড়লেন না-ছোট মেয়েটিকে দিযে বাববার অনুরোধ করতে লাগলেন। এটা খেতে, ওটা খেতে । তাদের আগ্রহে ও আন্তরিকতায় আমার মনে যে ভাব জাগালে--"তা হ’ল নিছক বিস্মষের ভাব । কেন আমাকে খাওয়ানোর জন্যে এদের এত আগ্রহ ? অতিথি বিদায় নিয়ে গেলে তো ঝামেলা মিটে যায়-সে লোকটা রাত্রে আবার পেট ভরে খেলে না খেলে তার জন্যে মাথাব্যথা করার কার কি গরজ ? জগতে নিঃস্বার্থ স্নেহ ও সেবা খুব বেশি দেখা যায না বলেই অনেক বৎসর পূর্বোেব সেই সন্ধ্যায় সেই অজানা গৃহলক্ষ্মীদের স্নেহের স্মৃতি আমার মন থেকে আজ ও মুছে যায়নি। শীতলক্ষ্যা নদীর ওপর পুল পার হয়ে আবার ট্রেন এসে থামলো ওঘোড়াশাল স্টেশনে । ঘোড়ােশালা ঢাকা জেলায়-এখান থেকে কিছুদূরে নরসিংদি গ্রামের