পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

YS g अद्वेिषfकि পৌছে দিয়ে গেলেন তার ঘরে। আমার বন্ধু তাদের বললেন, আপনাৱা আসবেন কিন্তু এখুনি-বেশি দেরি না হয়, চা খাবার সময় হয়েচে প্রায় । আমি ভাবলুম আমার বন্ধু বোধ হয় ওই দুটি শিক্ষককে চায়ের নিমন্ত্রণ করলে । বন্ধুকে সে কথা জিগ্যেস করতে তিনি ঠোঁট উন্টে তাচ্ছিল্যের সুরে বললেন--৮ওদের আবার নেমন্তশ্ন করবো কি । ওরা তো দিনরাত এখানে পড়ে থেকে আমায় পোসামন্দ করে- আমাদের ডুইং মাস্টার একজন, আর একজন সেকেণ্ড পণ্ডিত । ওদের বললাম এসে চা করতে আমাদের জন্যে- ওরা আমার অর্ধেক কাজ করে দেয় । সেই পুরোনো চালাবাজ বন্ধু আমার ! কিছুই বদলায় নি। ওর । তারপর আমাব বন্ধু বিছানায় লম্বা হয়ে শুয়ে পড়ে বললেন--সব বাঙালি হে, সব বাঙাল ! মুখ দিয়ে ভাষা উচ্চারণই হয় না। আমাদের মতো ইংরিজি বাংলা মুখ দিয়ে বেরুবে কোথা থেকে ওদের ? আমার ইংরিজি শুনে ওরা সবাই ভারি 'আশ্চর্য হয়ে যায় । বলে, এমন উচ্চাৰণ কখনো শুনিনি । তাই সবাই খুব খাতির করে ।-বন্ধু। গর্বভরে আমার দিকে চেযে রইলেন । BBBDBBBD BB BDuDBB BDB BDB BDuJJ S BDBD SBDuBDBD S SSDDSS SS S BuBDBYS জীবনের কথা মনে পড়লে । পটুযাটোলার একটা মোসের ঘরে বসে। বন্ধুটির মুপে এমনি ক’ত চালিবাড়ির কথাই যে শুনেচি ! কিছুক্ষণ পরে সেই দু’টি মাসটার এসে ঘরে ঢুকি লেন । স্প্য ম্যাব বন্ধু মিথ্যা নেহাৎ রলেনি, ঘরে ঢোকবাব মুহুর্ত থেকে আর যতক্ষণ তারা ছিল ততক্ষণ এমন একটা নম্র, লাজুক, নিতাস্ত দাসস্থলভ ব্যবহার করলে আমার বন্ধুর সামনে যে দেখে, আমার নিতান্ত কষ্ট হ’ল । এদের কথায় খুব বেশিক ঢাকা জেলার টান, কিন্তু আমার কানে বেশ লাগতো । ড্রইং মাস্টাটির বয়স একটু বেশি, তিনি ঢোকবার কিছু পরেই আমার বন্ধুর রূপগুণ ও বিদ্যার প্রশংসা সেই যে শুরু করলেন, আর