পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अछिबाकि 霉 গুরুমশায়ের মুখের দিকে চাইলাম। কিন্তু লোকটা মনে হ’ল তাতেই দিব্যি খুশি-যেন ও জীবনে বেশ একটি পাকাপোক্ত আয়ের দৃঢ় ভিত্তির ওপর বসে আছে নিশ্চিন্ত মনে । আমি বললুম-আপনার বাডিতে ছেলে।পুলে কি ? গুরুমশায় হেসে বলপে'ন-ত মা ষষ্ঠীর বেশ কৃপা । সাতটি ছেলেমেয়েদুটি মেয়ে বিয়ের উপযুক্ত হয়েচে, বিয়ে না দিলেই নয়। তবুও তো একটি আর বছর ম্যালেরিয়া জারে-সতেরো বছরের হয়েছিল বাঙালী মধ্যবিত্ত ঘবের সাধারণ কাহিনী । আমরা সেখান থেকে উঠলুম, কারণ সন্ধ্যা হয়ে আসচে। গুরুমশায় কিন্তু আমাদের সঙ্গ ছাড়লেন না, বললেন- চলুন, আপনাদের গা দেখিয়ে আনি । একটা ছোইট মাঠ পেরিয়ে গুরুমশায়ের ঘর। ইটের দেওয়াল, টিনের চালা । বেশ বড় উঠোন, তবে ঘরদোরের অবস্থা খুব ভালো নয়। উঠোনে পা দিয়ে গুরুমশায় বুললেন-ওরে হাবুং বাইরে মাদুরটা পেতে দে। আমরা বললুম-আবার মাদুর কেন, আমরা বসবো না। আর । --না না, তা কখনো হয় ? এলেন গরিবের বাড়ি, একটু কিছু মুখে না। দিলে--একটু চা । -ওসব আবার কি, গা দেখাতে নিয়ে বেরুলেন, ওসব কথা তো छेिब् न्मा ? আমাদের কোনো কথাই শুনলেন না। তিনি। মাকুর এল, বসালেনও আমাদের । গুরুমশায় বাড়ির মধ্যে গিয়ে ঢুকলেন । একটু পরে তিনি আবার তামাক সেজে এনে আমাদের হাতে দিতে গেলেন এবং আমরা কেউ তামাক খাইনে শুনে দুঃখিত হ’লেন । আমরা বললুম-আপনাদের গায়ের ময়রাও ওই ভুল করেছিল, সেও তামাক •ांछिंग स्त्रांभांबा गांठ ।