পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अछिक्षेद्धिक s SDBBD BBkYDL BB BBB gDBDB S DJYqTD DBDSDBDY SLB DK করি, গঙ্গার একেবারে ঠিক ধারেই, ছাদের ওপর থেকে মুঙ্গেরের পাহাড় <দেখা যায়। দিনরাত হু-হু খোলা হাওয়া বয়, ওপারে বিশাল মুক্ত চরাভূমি --দিনে সূর্যালোকে মরুভূমির মতো দেখায়, কারণ এসব দেশের চর বালুময় ও বৃক্ষলতা হীন, আবার রাত্রের জ্যোৎস্নালোকে পরীর দেশের মতো স্বপ্নময় হয়ে ওঠে । একদিন লোকজনকে জিগ্যেস করে জানলুম কাছে অনেক সব দেখবার জিনিস আছে । আমার বন্ধু সুগায়ক হেমেন্দ্রলাল রায়কে একদিন বললুম, "চলো হে, কোথাও একদিন বেডিয়ে আসা যাক হেমেন ৬ দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের ভ্রাতুষ্পপুত্র, এখানেই ওদের বাডি। আমার সঙ্গে খুব আলাপ হয়ে গিয়েছিল, বড বাসার ছাদে বসে আমরা দুজনে প্রায়ই আডিডা দিতাম রাত্রে । হেমেন যেতে রাজি হয়ে গেল। কিন্তু কোথায় যাওয়া যায় ? আমার “শোনা ছিল কাজরা ভ্যালি খুব চমৎকার বেড়াবাব ও দেখবার জায়গা, ওখানে ঋষ্যশৃঙ্গ মুনির আশ্রম বলে একটা গ্রানাইট পাহাড়ের গুহায় বৌদ্ধযুগেব চিহ্ন পাওযা যায । হেমেন ও আমি দুজনে বেবিয়ে পডলুম একদিন সকালের ট্রেনে । জামালপুরে গিয়ে পুরী ও জিলিপি কিনে নেওয়া গেল, সারাদিন থাবার জন্যে} } বন জঙ্গলে চলেচি, খাদ্যসংস্থানের যোগাযোগ আগে দরকার । কাজরা স্টেশনে নেমে কাজরা ভ্যালি ও ঋষ্যশৃঙ্গ মুনির আশ্রমে যেতে হয় । জামালপুর ছাড়িয়ে আরও ত্রিশ মাইল পরে কাজরা । স্টেশনের চারিদিকেই ছোট ছোট পাহাড আর প্রস্তরের টিলা । স্টেশন থেকে বার হয়ে সোজা পথে দূর পাহাডশ্রেণীর দিকে চলেচি, “কোথায় দুজনে ।