পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

काठिंब्षांबिक her --ভাগলপুর থেকে মাইজি । -कि छाऊ ? -আমরা দুজনেই ব্রাহ্মণ । --হেঁটে এলে ? -আজ্ঞে । কাজরা স্টেশনে বেলা ন’টার সময় নেমে হাটচি । -আজি তোমরা ফিরতে পাববে না । এখানেই থাকে । আমি হেমেনের মুখের দিকে চাইলুম। তারপর দুজনে মিলে চারিদিকে চাইলুম-থাকবে কোথায় ? ঘবন্দোর তো কোনোদিকে দেখি না । গাছতলায় নিশ্চয়ই রাত্রিযাপন করার প্রস্তাব করেননি। মাতাজী । সন্ন্যাসিনী বললেন-বাবা, তোমরা থাকে, থাকতেই হবে--সন্ধ্যা হবে সামনের পাহাড পেরিয়ে যাবার আগেই হয় তো । তা ছাড়া, দরকারই বা কি কষ্ট করে যাবার ? থাকবার ভালো জায়গা আছে। কিন্তু কোথায় ? চোখে তো পড়ে না কোনোদিকে । হেমেন ও আমি আমার একবার চারিদিকে চেয়ে দেখলাম । হেমেন চক্ষুন্ন জজ। বিসর্জন দিয়ে বললে,-মাতাজী, আমরা থাকুব কোথায ? সন্ন্যাসিনী ঠে সে বললেন। --মন্দিবে। বাইরে থেকে বোঝা যায় না । গুহার ভেতরে মন্দিব বাদে দুই কামবা । কোনো কষ্ট হবে না । আমরা এক বাব দেখতে চাইলুম জায়গাটা ; মাতা জী আমাদের সঙ্গে কবে নিযে গেলেন-মন্দিরেব গাযে ধ্যানী বুদ্ধের মূর্তি প্রত্যেক পাথরে ‘খোদাই । বৌদ্ধযুগেব চিহ্ন মন্দিরের সর্বাঙ্গে-বৌদ্ধমন্দির কবে। হিন্দু তীর্থস্থানে পরিণত হয়েচে তার সঠিক ইতিহাস সন্ন্যাসিনী কিছুই জানেন না বলেই মনে হ’ল । বৌদ্ধধর্ম বলে যে একটি ধর্ম ভারতবর্ষে আছে বা ছিল এসব ঐতিহাসিক তথ্য”ৰ্তার জানা থাকবার কথা নয়।