পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অভিযান্ত্রিক পুরুষমানুষ না হ’লে সন্ন্যাসী সেজে লাভ ? একেই বলি প্রকৃত সাধু। এর কাছে ঋশ্যশৃঙ্গ আশ্রমের সে সন্ন্যাসিনী কিছুই নয়। ঢাকেয় কাছে টেমটেমি ! ভক্তিতে আমি আপুত হয়ে পড়লাম। সাধুজী আমায় বললেন-ঘর কোথায় ? -२क दाद रङiभू ! --ব্রাহ্মণ ? -डी ईं । সত্য কথা বলবো, সাধুবাবা আমাব কাছে এক পয়সা ও চান নি। আমি একটি সিকি তঁর পায্যের কাছে রাখলাম। তিনি সেটা হাতে তুলে নিয়ে কোথায় যেন রেখে দিলেন । মুখের ভাব দেখে মনে হ’ল আমার প্রতি যথেষ্ট প্রসন্ন হবে, চেন । সাধুজী বেদাস্তের ব্যাখ্যা আবিস্তম্ভ করে দিলেন-মায়া কি, অধ্যাত্ম কি, ইত্যাদি । আমাব সে সব শুনবাব আগ্রহেব চেয়েও তার মুখে তার ভ্রমণকাহিনী শুনবার আগ্রহই ছিল প্রবলতর । কিন্তু সাধুজীর মনে কষ্ট দিতে পাবলুম না-আধঘণ্টা ধরে চুপ করে বসে বেদাস্তব্যাখ্যা শুনবার পবে আমি তার কাছে বিদায় নিয়ে আবার মন্দিরেব পিছনে এক খান পাথরের ওপরে এসে বসলুম। তখন সুখ্য অস্ত যাচ্চে। রক্ত সুর্যাস্তের আল। পডেচে গঙ্গার বুকের বীচিমালায়, গৈবীনাথের মন্দির চুডার ত্রিশূলের গায়ে, এপারেব গাছপালায় । জামালপুরের মারফ। পাহাড় পশ্চিম আকাশে বা কোলে নীল মেঘেব মতো দেখাচে । গৈবীনাথেব মন্দিরের ঠিক নিচে পাহাডের গায়ে একটা ছোট গুহা আছে, সেটাও দেখে এসোচি । তার মধ্যে এমন কিছু দেখবার নেই। তবে BB DBBD DBDBBD BBDDBDBDS DBDDDDBS S BDDBDBD DgzED S K BBBD