পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अख्यिॉडिक R চমৎকার জ্যোৎ মা । শুক্ল ত্রয়োদশী তিথি । সামনে আসচে। ফান্তনী পূর্ণিমা। খড়গপুব ছাডিয়ে জমির প্রকৃতি একেবারে বদলে গেল । রাঙা মাটি, উচুনিচু পাথুরে জমি, বড বডি প্রাস্তব-জ্যোৎস্নাবাত্রে সে সব জায়গা দেখাচ্চে যেন ভিন্ন কোনো বহস্যময় জগৎ, আমাদের বহুদিনের পরিচিত পৃথিবী যেন এ নয় । যেন কোন অজানা গ্রহ লোকে এসে পডেচি-যেখানে প্রতিমুহূর্তে নব সৌন্দর্যের সম্ভাব চোখের সামনে উদঘাটিত হবার সম্ভাবনা । এ পথে আমাব সঙ্গীরা কেউ কোনোদিন আসেনি । বিশেষ করে প্রমোদ ও পরিমল দুজনেই প্রকৃতি-রসিক, তারা ঘুমোবার নামটি করে না। আমিও এ পথে একবার মাত্র এসেচি, তাও অন্ধকাব রাত্রে, পথের বিশেষ কিছুই দেখিনি-সুতরাং আমিও জেগে বসে আছি । সর্ডিহা ছাডিয়ে রেললাইনের দুধারে নিবিড শালবন, বসন্তে শিমূল ফুল ফুটে আছে। শালবনের মাঝে মাঝে-যদিও রাত্রে কিছু বোঝা যায় না, গাছটা শিমুল বলে চেনা যায়। এই পযন্ত । গিড় নি। ছাড়িয়ে গেলে আমি বললাম-এইবাব সব ঘুমিয়ে নাও-রাত একটা বেজে গিযেচে-কাল পরশু কোথায় পাবো, কোথায় ঘুমুবো কিছুই ঠিক নেই। পথে বেরুলে শরীরটাকে অ্যাগে ঠিক বা খতে হবে । সাবারা ত্রি ট্রেন চললো । আমরা সবাই শুয়ে পড়লুম-কখন যে ঘুম এসেচে, আর কিছুই জানি না । ফিবি ও লfর চীৎকাবে ঘুম ভেঙে দেগি JDBD DBB SBBBBBLLLLLL SSS qeBB BDDD SBku kEE SD SYtBBB BDBDLTJSqDD সামনেব রাস্তা দিয়ে লম্বা মোটরের সারি ক্রমাগত স্টেশনের দিকে আসাচে । তার আগে কখনো টাটানগর দেখিনি-এ বনজঙ্গলের দেশে এত মোটর গাড়ির ভিডি যখন, এ টাটানগর না হয়ে যায় না। আমার নিদ্রিত সঙ্গীদের ঘুম তখনও ভাঙেনি। আমি হাক দিয়ে বললাম-ও প্রমােদবাবু,