পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Rev ख्रिशांड्रेिक উপত্যকার ওদিকে আবার মালভূমির দেওয়াল খাড়া প্রাচীরের মতো উঠে গিয়েচে, সেদিকটাতেও ঘন জঙ্গল । এমন একটি জনহীন ঘন অরণ্যভূমির দৃশ্য কল্পনায় বড় একটা আনা যায় না, একবার দেখলে তারপর তাঁর বন্ত বঁাশ-ঝোপের ছায়ায় বিচরণকারী মৃগযুথের ছবি মানসচক্ষে দর্শন করা কঠিন হয় না। অবিশিষ্ঠ । বেলা পড়ে আসচে। সমগ্র উপত্যকাভূমির অরণ্য ছায়াবৃত হয়ে এসেচে। রৌদ্রতপ্ত বাতাসে শালমঞ্জরীর সুগন্ধ । বিম্বাধর বললে-এবার চলুন বাবুরা, আর এখানে থাকা ঠিক হবে না । अपनक lि cय थिबूgड श्य । জিনিসপত্র গুছিয়ে নিয়ে আমরা সে স্থান ত্যাগ করবার পূর্বে পরিমল আমাদের দলের একটা ফটো নিলে । তারপর আবার পাহাড়ের গা বেয়ে ওপরে উঠলুম। সবাই । বনের মধ্যে দিয়ে জোর পায়ে হেঁটে সন্ধ্যার কিছু পূর্বে আমরা গ্রিণ্ডোলা পৌঁছলাম। বিস্বাধরের লোকজন আমাদের জন্যে রান্না করে রেখেছিল । ভাত ও পুরী দুই রকমই ছিল, যে যা খায়। আমরা নিকটবর্তী একটা পুকুরে স্বান করে এসে খেতে বসলুম। গ্রামের লোকের ভিড় পূর্ববৎ । সবাই উকি-ঝুকি মেরে ভোজন-রাত বাঙালী বাবুদের দেখচে । গ্রামের বালক-বৃদ্ধ-যুবা কেউ বোধ হয় বাকি নেই। চারিধারে উড়িয়া বুলি । খাওয়া শেষ হ’ল । একটি গ্রাম্য নাচের দল নাকি অনেকক্ষণ থেকে আমাদের নাচ দেখাবে বলে অপেক্ষা করচে । এখন যদি আমাদের অনুমতি হয় তো তারা আসে । আমরা খুব আনন্দের সঙ্গে সম্মতি দিলাম । গ্রামের মণ্ডপঘরের সামনে রাস্তার ওপরে নাচ আরম্ভ হ’ল । ছোট