পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩০

RV অভিযান্ত্রিক এবারের ভ্রমণ সম্পর্কে আর একটি ঘটনা আমার বড় মনে আছে ? ফিরবার পথে একটা সাকোর ওপর বসেচি, বেলা তিনটে-জ্যৈষ্ঠমাসের খর রৌদ্র মুখের ওপর এসে পড়েচে, একটি বৃদ্ধ কাঠ কুডিয়ে ফিরচে } BDL DLDBDBDB LLBB SDB BBDD DBBB SDDD S S SBDBuBBDB S BDBDD DLDDLS স্নেহসিক্ত উদ্বিগ্ন কণ্ঠে বললে-বাবা, বডড রাদ্দুর লাগচে মুখটাতে, উঠে। ‹ሳሯሻi-- বুদ্ধার গলার সুরে আন্তরিক স্নেহ ও দরদের পরিচয় পেয়ে আমি চমকে উঠলুম যেন। সে আবার বললে, উঠে এসে বাবা, ওখানাডাতে বোসো নাপড়ন্ত রদ্যুৱেটা হয়তো আমি উঠে গিয়েছিলাম। অন্যত্র, হয়তো তার সঙ্গে আমার আরও কি কথা হয়ে থাকবে।--কিন্তু সে সব আর আমার মনে নেই। সে লিখতে গেলে বানানো গল্প হয়ে যাবে। এতদিন পরেও ভুলিনি কেবল বৃদ্ধার সেই মাতৃমূর্তি, তার সেই দরদভরা উদ্বিগ্ন গলার সুর। আমি চাকুরি উপলক্ষে একবছর পূর্ববঙ্গ ও আরাকানের মংড় অঞ্চলে যাই । সে সময় রেলে স্টীমারে আমার অনেক অদ্ভুত ধরনের অভিজ্ঞতা হয়। অন্য কোনো ভাবে এদের বলা যায় না, এক এই ধরনের ভ্রমণকাহিনী ছাড । তাই এখানে সেগুলি লিপিবদ্ধ করবো । গোড়া থেকেই কথাটা বলি । কলকাতায় বসে মাছি, চাকুরি নেই।-যদিও চাকুরির চেষ্টায় ঘোরাঘুরি কৱি ৷ একটি মাডোয়ারী ফার্মের বাইরে দেখলুম। বিজ্ঞাপন দেওয়া আছে, দুজন লোক তার চায়। কোনোদিকে না চেয়ে সোজা। ঢুকে পডলুম আপিসের ভেতরে । আপিসটি স্বনামধন্য ব্যবসায়ী কেশোরাম পোদারোয় । বিজ্ঞাপন দেখে এসেচি শুনে আপিসের দারোয়ান আমায় একটা ছোট ঘরেঙ্ক