পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(e यख्धिांकि এইবার প্রোম রোড পাহাড়ের ওপর উঠেচে । খুব বড় বড় ঘাস, হোগলা বা নল-জাতীয়, তার মধ্যে দিয়ে পায়ে চলার পথের মতো সরু রাস্তা-মাঝে মাঝে আবার খুব চওডা হয়ে এসেচে। আমার সঙ্গী ডাকপিয়াদা বললে-খুব সাবধানে চলো, এখানে বুনো হাতীর ভয় খুব । ওরই মুখে শুনলুম। এই বনের মধ্যে গবন মেণ্টের হাতী-খেদা আছে ; বছরে অনেক হাতী নাগা পাহাডের লিন্দু উপত্যকা থেকে এখানে আসে ব্রহ্ম ও আসাম সীমান্তের পাহাডশ্রেণী ডিঙিয়ে-হাতীর নাকি অগম্য স্থান নেই, কোনো উঁচু পাহাডই তার পথ রোধ করতে পারে না। এখান থেকে পাঁচিশ ত্রিশ মাইল দূরে বনের মধ্যে পেট্ৰলের খনি আছে, ওরই মুখে শুনলুম। আকিয়াব-প্রোম রোড থেকে তারা রাস্তা বের করে জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে খনিতে নিয়ে যাবার চেষ্টা করচে । আমি ওকে বললুম-হাতীর কথা তো শুনচি, কিন্তু এ বনে বাঘ থাক। তো বিশেষ আশ্চষের ব্যাপার নয়-তুমি কি বল ? BSB DDDDS DBLBBB JDB gDBB DBDSDBBDDL S LJYSS S SSYDBD S BDLK BB DDD আশ্রয় পাবো । হাতী দিনের আলো মানে না । বেলা চারটে বাজতে না বাজতে সে বনে সন্ধ্যা হযে, এল । দুপুর থেকে চারটের মধ্যে আমরা কিন্তু খুব বেশি পথ অতিক্রম করিনি, বািড জোর আট BDDDS DBDDDD DBD S KBDBS BDBLS DuuDuBB BB BDS খুব সতর্ক হয়ে চলতে হয় বলে বনের মধ্যে পথ মোটে এগোয় না । পাচটার সময় রীতিমত অন্ধকার নামলে । আমাদেব খন্ডের ঘর এখনও কতদূরে তার ঠিকানা নেই, অথচ ঘণ্টাখানেক আগে থেকে আমার সঙ্গী বলচে সামনেই ঘব । এ পথে ডাকপিয়াদী সশস্ত্র চলে তাই কতকটা রক্ষে । আমার সঙ্গী