পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৯

অভিযান্ত্রিক ዓ ዓ ইয়োমার পথে দেখোঁচি, সঙ্গে লোক থাকলে এত বক বক করে যে মন কিছুতেই আত্মস্থ হতে পারে না । বাডবাকুণ্ডের পথের দুধারে ঘন জঙ্গল, সমস্ত পথের পাশে কোথাও একটি লোকালয় নেই । মাঝে মাঝে বন্য পেয়ার ও বন্য কদলীর বন, করবীফুলের সমারোহে শৈল সজ্জিত । কোথাও বা একটি পাহাড়ী ঝরনা, সংকীর্ণ পথের ওপর দিয়ে বযে চলেচে , আশেপাশে বনকোপের শাস্তু, শু্যামল সৌন্দর্য । পথের ধারে দু-জায়গায় পাহাডের ফাটল দিয়ে নীলবর্ণ অগ্নিশিখা বায় হয়ে সমস্ত শৈলশ্রেণীর আগ্নেয, প্রকৃতি প্রমাণ করে দিচ্চে । বাড়বাকুণ্ড পৌছতে প্রায় তিন ঘণ্টা লেগে গেল। এর প্রধান কারণ আমি - কটানা পথ হাটিনি, মাঝে মাঝে বনগাছে বা ছায়ায় শৈলাসনে বসে বিশ্রামের চলে চারিপাশের অনুপম গিরি বনরাজির শোভা উপভোগ করছি লুম। এক এক জায়গায় শৈলসাফ্লতে এত বন্য কদলীর বন, প্রথমটা মনে হয় সেখানে কেউ কি সুপার বাগান করে রেখেচে । কিন্তু জিজ্ঞাসা কবে হত না গেল মানুষের বসতি নিকটে কোথা ও নেই, ওগুলি পাহাড়ী द*<62* १ig । পরে এই পাহাডী কলা খেয়ে দেখোঁচি, অনেকটা বাংলাদেশের দয়া ক *ার ম ে• । বীচিসর্বস্ব । তেমন সুমিষ্ট ও নয়। বান্ডবাকুণ্ড স্থানটি একটি উষ্ণ প্রস্রবণ, গরম জলের সঙ্গে সাধূম অগ্নিশিখা বার হচ্চে, জলে ও আগুনে ভীষণ গন্ধ1ে র গন্ধ ৷ পাণ্ডাঠাকুরের নিজেদের সুবিধের জন্যে জায়গাটা BLBBBY0J0SYSYKBB LB BDLLDBBDD S SJBS DDDBDD KBtB BBB করবার চেষ্টা করে, আমাকেও তারা ঘিরে র্দান্ডালো । আমি বললুম-আমি যাত্রী নই, পথিক, পুণ্য করতে আসিনি, দেখতে এrাসচি ?