পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अडियांख्रिक 净愈 পথ বেয়ে চলেচি । এবার দেখলুম পাতাডের নিচে মাঝে মাঝে অনেক গ্রাম পড়ে এ দিকটাতে । পাহাডই এসব গায়ের একটা বড় সম্পদ । পাতাড়ি জোগায় জ্বালানি কাঠ, কারা পাতায় ; ঝরনা জোগায় জল, তা ছাড়া পাথর কুডিয়ে এনে এরা ঘরবাডির দেওয়াল করেচে, রোয়াক KSC.5 লম্বা টানা চন্দ্রনাথ পাহাডশ্রেণীর দৃশ্য এখান থেকে দেখা যায় বন্ড সুন্দর। বনের শোভাও অদ্ভুত। মনে হয়, এ একটা আলাদা জগৎ । যারা এ বনের কোলে গ্রামে বাস করে, এর বিচিত্র বৃক্ষলতার সমাবেশ, বনফুলের শোভা, পার্থীর ডাক, ঝরনার কলতানের মধ্যে যাদের শৈশব কেটেচে, তারা একটা বড সৌন্দর্যময় অভিজ্ঞতাকে লাভ করেচে। জীবনে । তবে মাঝে মাঝে বাঘ আসে এ অভিযোগ সকল গ্রামেই শুনেচি । শীতকালের দিকে বেশি বার হয়, গোরু, ছাগল ভেড়া তো নেয়ই, মানুষ (*びを不s sfびで a|| গ্রামের লোকদের বিশ্বাস, সন্ধ্যার পরে পাহাড়ে ওঠা-নামা বা জঙ্গলে ঢোকা উচিত নয। ভূত আছে, অপদেবতা, আছে, আরও কত কি আছে। び南町村s ?iび郊 aす| 空ifeirgs *ラfび5 対fてマ a| 山 এখানকার এক গ্রামে এক ব্রাহ্মণবাডি মেয়ের বিয়ের নিমন্ত্রণ খেয়েছিলাম। স্থানটি ফেণী সাবডিভিসনের অন্তৰ্গত ধূম স্টেশন থেকে পনেরো ষোল মাইলের মধ্যে । এদের দেশে ভোজের পূর্বে ফল ও মিষ্টান্ন খেতে দেয়, তারপর আনে লুচি, তারপরে ভাত আর ৩রকারি । মেয়ের বিয়েয় ভাত পাওয়ায়, এ অন্য কোথাও দেখিনি । ধূম স্টেশনে এসে ট্রেনে চড়ে চলে এলুম আখাউড়া । এক সময়ে এ অঞ্চল বঙ্গোপসাগরের কুক্ষিগত ছিল তা বেশ স্পষ্ট