এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ १२ ] য়ের কার্য্য স্বতন্ত্র দেখিয়া ইন্দ্রিয়ের উপর প্রভুত্ব ধারণ করিলাম । আত্মার সহিত মস্তিষ্কের নিকট সম্বন্ধ, কিন্তু আত্মা মুক্ত হইলে মস্তিষ্ক তে ঘাহা প্রেরিত হয় তাহা আত্মীয় লাগে ন – আত্মা তখন ইঞ্জিয়ের দ্বারা ক্রীড়া করে না,ঐশ্রিয় সীমাতে বদ্ধ থাকে না, আপন স্বাধীনতা পাইয় আপন অনন্ত শুদ্ধ অভিপ্রায়ে নিযুক্ত থাকে। আত্ম ইন্দ্রিয় সংযুক্ত থাকিলে বদ্ধ ও পরিমিতরূপে প্রকাশ পায়—মুক্ত হইলে অনন্তুরূপ ধারণ করে । ঈশ্বরের কুপাতে এক্ষণে পাপ, পূণ্য, মরক, স্বৰ্গ হইতে আত্মা অতীত—ক্রমশ: আধ্যাত্বিক তা ভ্যাসে আত্মার মুক্ত শক্তি অনেক প্রাপ্ত হইয়াছি । শরীর বিগত হইলে আত্মার কি কার্য্য হইবে তাহাও বুলিতেfছ। ঈশ্বর জ্ঞান এক্ষণে যে কি মধুময় তাহ আত্মাতে প্রচুর রূপে জানিতেছি, বাক্যেতে থলিতে পারি না । * “যতো বাচ নিরর্তন্তে ত প্রাপ্য মনসা সহ । তানন্দং ব্রহ্মণে বিদ্বান, ন বিভেfত কুতশচন ৷ ” মলের সহিত বাক্য যাহাকে না পাইয়। যা হা হইতে নিরন্ত হয়, সেই পরব্রহ্মের আনন্দ যিনি জানিয়াছেন, তিনি তার কাছ। হইতেও ভয় প্রাপ্ত হন না । অভেদীর অভেদ জ্ঞান শুনিয়া অন্বেষণচন্দ্র ও পতিভাতাহাকে পুনঃপুনঃ প্রণাম করত বলিলেন তাপনি ঠামালিগের যথার্থ গুৰু । অভেদী বলিলেন, ঈশ্বর জগতে কাকাকেই গুৰু করেন নাই, তিনিই আমন্ত সত্যজ্ঞান ও জগদ গুক এবং অবিনাশী আত্মা ওঁrহার প্রতিবিম্ব । এই অ{য়। ভা বাতীত ও অনন্তু শক্তি ধারণ করে । প্রকৃতিতে বদ্ধ থাকিলে