পাতা:অমরনাথ (কৃষ্ণচন্দ্র রায় চৌধুরী).pdf/২২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&>b" অমরনাথ । গণেশ । আচ্ছ, আচ্ছা, সেই ভাল। হলিই হল, হলিই হল । অমৃত । ( বোতল গ্লাস লইয়া আনন্দ উচ্ছলিত মুখে ) আমি জানচি আপনার আমাকে না খাইয়ে ছাড়বেন না। আর এই ডাক্তার কি সীমান্য ঘাগি ? ডাক ( ঘাগি বলতে খুসি হইয়া হাস্য মুখে ) কেন কেন আমি ঘাগি হলেম কিসে? আমি আর কি কোলেম ? আমি কেবল এই কথাটি. বোলিচি যে, কোদিচ । ( গোবিন্দ মুখুয্যের প্রবেশ ) অস্থত। এই যে ভট্টচার্য, বড় কাহিল যে ? গোবিন্দ । পিরীত ! অমৃত । আধৃকপালে ? গোবিন্দ । না, এবার পুরকপালে । দুই রগই সমান ধোরেচে। সে দিকে যেমন তেজ, এদিকেও তেমনি । যেন দুখীন এন্‌জিনে পরস্পর আঘাত হোচ্চে–যেন লোহায় আর পাথরে ঠোকাঠুকি হয়ে আগুন উঠে যাচ্ছে । অমৃত । এবারকার মৃতন পঞ্জিকাতে রাজ কে ? ডাক। ওঁর সেই গতাজি পঞ্জিকাই চোল্‌ছে। ওঁর এখনও সাল ফেরেনি । অমৃত । কি ? সেই চারু ? ডাক। ছ। অমৃত। তবে যে উনি বোল্‌চেন দুদিকেই সমান, সেকি ? ডাক। সে টুকু ওঁর নিজের কথা। ওঁকে চড়ক গাছে ওঠা দেখে কতকগুল ফোচকে ছোকুর মুর দিচ্ছে, আর উনি সেই সুরের চোটে ও রকম দেখচেন। যা দেখচেন তাইই ঘুরচে।