পাতা:অমর-ধাম - চন্ডীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अयन-क्षांभ। দিন তাহাকে নিমন্ত্রণ করিয়া আসিতে ও তাহাকে আনিবায় ব্যৱস্থা করিতে পুত্রকে বলিলেন। কার্ত্তিকচন্দ্র বলিলেন “সে কি এত শীত্র আসৰে?” তখন গৃহিণী বলিলেন “আমার নাম করিয়া-পীড়াপীড়ি করিলে অবশুই আসিবে। 'আমাদের বাড়ীর উপর কােলই তার খুব টান পড়েছে” বলিতে না বলিতে, সরস্বতীসকলের অজ্ঞাতসারে মন্তক নত করিয়া এক বিন্দু মৃদু হাসি হাসিয়া লইল। ভাই বোনের দৃষ্ট এড়াইলেও, সে মায়ের দৃষ্টি এড়াইতে পারিল না। গৃহিণী সেটুকু লক্ষ্য করিয়াছেন, তাই আরও একটু জোর দিয়া বলিলেন, “আমি তাকে শনিবারে আনাইব । এলে গেলে আমাদের কত সুখ ।” বড় মেয়ে ও ছেলে মায়ের সঙ্গে কথা কহিতেছে। সরস্বতীই কেবল নীরব, সরস্বতী নিজের খাওয়া শেষ করিয়া বিড়াল ছানা ফুটিকে পাতের কাছে আনিয়া দুধ ভাত খাওয়াইতে লাগিল, আর তাদের আহারের ব্যস্ততায় বিরক্ত হইয়া তিরস্কার করিতে লাগিল দেখিয়া, লক্ষ্মী হাসিতে হাসিতে বলিল “ওদের তাড়াতাড়িতে তুই বিরক্ত হয়ে বকছিল, আর আমি তোর তাড়াতাড়ি দেখে হেলে মন্বছি। এত ব্যস্ত কেন ?” মা ও ভাই কথাটা কানে নিলেন না, সরস্বতী কল্পিত কোপভায়ে স্থান ত্যাগ করিল। ৰাহিরে অন্ধকায়ে গিয়া নিজে নিজে বলিতেছে, “আমি এত চেষ্টা করেও মনের ভাব লুকাইতে পাড়িতেছি না, নী, ইহারা সকলে আন্দাজে আন্দাজে আমাকে নিয়ে এই রকম করিতেছে? এমন করে কয়দিন কাটাবো ? রাগরে আমার বে এক দিনকে এক যুগ বলে মনে হচ্ছে। আজি à ato