পাতা:অমর-ধাম - চন্ডীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অষ্টম পরিচ্ছেদ । লাগিল। যত সন্ধ্যা অতীত হইয়া রাত্রির পরিমাণ বৃদ্ধি হইতেছে, ততই মাড়াওড়ারী দালালের সংখ্যাও বৃদ্ধি পাইতেছে। কীর্ত্তিকচন্দ্র অমরকুমারের বাসায় আসিয়া দেণিলেন, অমরকুমারের ঘরে ও বারেণ্ডায় লোক ধরে না। ডুবো জাহাজের মালের তালিকা দর্শনে, আড়া-আল্পী ও পান্নাপায়ীতে, মালের মূল্য রাত্রি নয়টার পর লাখ টাকায় উঠিল। অমরকুমার লাখ টাকার খরিদদারকে পরদিন (শনিবারে )। দ্বিপ্রহরের সময়ে আফিসে বড় সাহেবের সম্মুখে হাজির হইয়া শেষ কথা কহিতে বলিয়া দিলেন ; এই সকল লোককে বিদায় দিয়া অমরকুমার বিশ্রাম ও আহার করিতে গেলেন । আহারান্তে কার্ত্তিকচন্দ্রকে বিদায় দিয়া শয়ন করিতে যাইবেন, এমন সময়ে, সেই প্রথম দিনের ইহুদী সওদাগর সাহেব ; আসিয়া সমস্ত সংবাদ অবগত হইয়া আরও দৃশ হাজার টাকা অধিক DD BDDBD BBD DS SDDDLDDD S S DBB SBD S LDBBD সময়ে আরও দু'চারি জন শরিন্দারের জেদ্দাজেদীতে মূল্য এক লক্ষ চল্লিশ হাজার টাকায় উঠিবামাত্র, ইউল সাহেব স্বয়ং ক্রেতাকে ডাকাইয়া অম্রকুমারের নামে এক লক্ষ চল্লিশ হাজার টাকার চোখ, , বেঙ্গল ব্যাঙ্কের নামে লিখাইয়া লইয়া, ও ঐ ব্যক্তির নামে ঐ পরিমাণ । টাকা ব্যাঙ্কে মজুত আছে, চেখৰ দাখিল করিবামাত্র টাকা পাইবার সংবাদ লইয়া, বিক্রয় ধার্য্য করিয়া দিলেন। পরে ব্যাঙ্ক হইতে টাকা আনাইয়া কোম্পানীর পয়ত্রিশ হাজার টাকা লইয়া, বাকি এক লক্ষ পাঁচ হাজার টাকা অমরকুমারকে গ্রহ করিতে বলিলেন : অমরকুমার অশ্রুপুর্ণ লোচনে সাহেবের দিকে তাকাইয়া কিছু বুলিতে, RO )