পাতা:অমর-ধাম - চন্ডীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চম পরিচেছদ । সদর বাড়ীর উঠানে হিসাৰ মত পর পর দাড়াইল, ঠিক যেন লহমা মধ্যে নোট ও টাকার তোড়া হাতে হাতে একেবারে শেষ লোকের হাতে আসিয়া পৌঁছায়, কারণ ভােহাক্কা বুঝিরছে, সে টাকার সঙ্গের লোক, তাদের অজ্ঞাত সারে, লুকাইয়া আছে অথবা পালাইয়াছে। তাই উহার পরামর্শ করিয়া ঠিক করিল যে, চোখের পলক পড়িতে না পড়িতে টাকা লইয়া সরিয়া পড়িতে হইবে । এইরূপ স্থির করিয়া অগ্রসার ব্যক্তি চণ্ডীমণ্ডপে উঠিয়া ’ টাকা লইল্লা উঠাইতেছে । এমন সময়ে এক তীর আসিয়া টাকাসমোপ্ত লোকটাকে মণ্ডপের দেওয়ালে বিধিয়া ফেলিল। লোকটা আর নড়িতে চড়িতে ও কথা কহিতে পারিল না। আর এক তীব্ধ । আসিয়া মণ্ডপের পৈঠার নীচে লোকটাকে আঘাত করিবা মাত্র, সে একটা বিকট শব্দ করিয়া উঠানে পড়িয়া গেল। তখন কোথ, হইতে তীর আসিতেছে, বুঝিতে না পারিয়া, দমর্যদল টাকার দিকে । আর এক পাও অগ্রসর হইতে সাহসী হইল না। স্বরায় পিছু হটক্সা : * গেল, বুঝিল cश्च काँ निभto, ওতে ৰে হাত দেখে; তাকেই প্রাণ হারাইতে হইবে। . অতি প্রত্যুষে পালিত গিল্পী ভিতর হইতে সদর বাড়ীতে । যাইবার দরজায় গোবর জল ছড়া দিতে আসিয়া गरप्श् भबं। माछा . পড়িয়া আছে দেখিয়া, ভয়ে চীৎকার করিয়া উঠিল সঙ্গে সঙ্গে বাড়ীর ৰূর্ড ও ছেলেরা শশব্যাস্তে বাহির বাটীতে আসিয়া দেখিল, দুটা খুনী হইয়াছে, টাকা পড়িয়া রহিয়াছে, জমিদাররাষ্ট্ৰশ্নমস্কাও নাই, R