পাতা:অমর-ধাম - চন্ডীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

पंडा-१भ । কার্ত্তিকচন্দ্র বলিলেন “মহাশয় আপনার ব্যাপারটা যত সহজ ঋবিতেছেন, ও ষত হালকা বলিয়া আমাকে বুঝাইতেছেন, বিষয়টা গলাব মত তত হালকা নয়। এদেরই আয়োজনে ঐ ভদ্র লোকের ছেলে প্রায় দেড়মাস বিনা দোষে জেলে পচুলো। আপনি কি ভাবছেন, এখন শুবা স্ত্রীলোক ব’লে, হাসিমুখে বাড়ী গেলেই বেশ সব মানাষ ভাল, এই কি আপনাব কথা ? আমি আগামী কল্য অমর কুমারকে আনাঈয়া ইহাদেব বিরুদ্ধে আদালতের আদেশ মত নালিস ঋজু কবিব । গতকল্যকাব মত আঞ্জ উহারা পূর্ব্ব জামিন আবদ্ধ থাকিবে। আমি এখনই সেই মর্ম্মে আদালতে অমব কুমাবেব স্বাক্ষরিত দাবধান্ত দাখিল করিয়া দিয়াছি। উকীল বাবু ত্ববায় এই সংবাদ তাহার। মক্কেলদের গোচর কবিলেন। কনক প্রভা নিতান্ত কাতর ভাবে কার্ত্তিক চন্দ্রেব কাছে আসিয়া বিনয় নম্র ভাবে বলিল “এমনটা হয়েছে। আমব বুঝতে পাবিনি, না বুঝে অন্যায় করেছি, বাবু আব্ব আমাদেব আদালতে হাজিব কলিবেন না । দয়া করে ছাড়ে দিন । কাজাব হোক আমায়া মেয়ে ছেলে, অত শত কি বুঝেছি,সুম ? এমন সময় সেই আলিপুবের আদালত প্রোঙ্গনের পাশ্বস্থিত একখানি ক্রাহাম হইতে এক গৌৰাঙ্গ মূর্ত্তি বাবু বাহিব হইষা কার্ত্তিক চন্দ্রকে ডাকাইলেন। কাৰ্গিকচন্দ্র দুব হইতে বাবুকে নমস্কার কবিয়া বলিয়া পাঠাইলেন, “এ বিষয়ে এখানে আজ কাহারও সঙ্গে কোন কথাই হইৰো না । যাহা হয়, “নাল বেলা এগারটায় পর আদালত গৃহেই স্থির হইবে।” তখনই বাবুট নিকটে আসিয়া একটু স্বয় ষ্টি হালি হাসিয়া বলিলেস