পাতা:অমৃতস্য পুত্রাঃ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অমৃতস্য পুত্রাঃ শঙ্কর কত বড় মনে করে, কিন্তু চিন্তার এই ফাঁদে পড়িয়া মনটা তার করিতে থাকে। চড়াই পাখীর মত কিচির ििश्र्द्र ! বীরেশ্বর গন্তীর মুখে পরিহাসের সুরে ডাকেন, “শঙ্করবাবু!” “আজ্ঞে বলুন।” “আজ্ঞে বলুন ! জীবনে তো তোমার মুখে কখনো বলুন শুনিনি দাদু।” শঙ্কর একটু হাসিবার চেষ্টা করিয়া বলে, ‘গায়ে এসে भिgथछि ।' ‘আর কি শিখেছিল। গায়ে এসে ?” “শিখেছি যে বেচে থাকতে হলে আধাপেটা খেতে হয়, ঝগড়া মারামারি করতে হয়, খাবার পয়সা দিয়ে বিলাসিত নেশা আর পাপ করতে হয়—” বীরেশ্বর মৃদু হাসিয়া বলিলেন, “থাম শালা থাম।। তাইতে বলি তোকে স্বদেশী রোগে ধরেছে! তুই দেশের লোকের ভাবনা ভাবছিস ! আমি এদিকে ভাবছিলাম, যার জন্যে ভেবে ভেবে কাহিল হচ্ছিাস, সে ছুড়ীটা কে ! দেশশুদ্ধ লোকের জন্য দরদ দিয়ে তুই যে বুকটা ফাটিয়ে ফেলছিস, তা কি জানতাম। ܦܠ ܠ SS