পাতা:অষ্টাঙ্গ হৃদয় - বাগ্‌ভট.pdf/১৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২০শ অঃ ] সূত্রস্থান। Nờ OG প্রতিমৰ্শ ন্যস্ত বস্তির ইষ্ঠায় আজন্ম মরণ পর্য্যন্ত প্রশান্ত । নিত্য সেবন করিলে ইহা মর্শের ন্যায় গুণপ্রদ হয়। ইহাতে ( উষ্ণোদকোপচার প্রভৃতি) কোন যন্ত্রণা নাই এবং মর্শের হ্যায় কোন রোগেরও (অক্ষিন্তব্ধতা শোষাদি) ভয় নাই ॥৩২ মস্তক শ্লেষ্মার স্থান বলিয়া স্বাস্থ্যব্যক্তির শ্লেষ্মন্ত্র তৈলের নতঁই নিত্য, ব্যবহার করা উচিত। অপর স্নেহসমূহ শ্লেষ্মবৰ্দ্ধক, সুতরাং তাঙ্ক নিত্য ব্যবহার্য 'নহে ॥ ৩৩ ৷৷ পূর্ব্বে বলা হইয়াছে যে, প্রতিমশ্মানস্য নিত্য সেবন করিলে মর্ণের ন্যার গুণকারী হয় অপিচ ইহাতে মর্শের স্থায় নিয়মান্দি পালন করিতে হয় না এবং কোন রোগেরও ভয় থাকে না। যদি উপকারিত বিষয়ে তুল্যতা এবং পরিহারাদি না থাকে। এইরূপ হয়, তাহা হইলে লোকে প্রতিমর্শ ত্যাগ করিয়া কেন মৰ্শ ব্যবহার করিবে ? তদুত্তরে বলা হইতেছে যে- মর্শ আশুকারী (its দোষনির্বাত্নক) এবং প্রতিমৰ্শ চিরকারী (বিলম্বে কার্য্যকারী); অতএব আণ্ড কার্য্যকারিত্ব হেতু মর্শের গুণোৎকর্ষ এবং বিলম্বে কার্য্যকারিত্বহেতু প্রতিমর্শের গুণাপকর্ষতা উভয়ের এই মাত্র ভেদ। অতএব যে ব্যক্তি শীঘ্র সুখোচ্ছাসাদি উপকার পাইতে ইচ্ছুক, তাহার মর্শ নস্য গ্রহণ করা কীর্ত্তব্য। এইরূপ স্নেহ বিষয়ে অচ্ছ-পান ও বিচারণা, রসায়নাধ্যায়ে क्रूौथंदर्भे ७ বাতাত পিক বিধি এবং অনুবাসন ও মাত্রাবস্তিও চিরকারিত্ব শীঘ্রকারিত্বাদি গুণেই लिन्न ठ्छेश्वा ९iएक । ७8|७« O অণুতৈল। জীবন্তী, বালা, দেবদার, মুতা, দারুচিনি, বেণীর মূল, অনন্তমূল, রক্তচন্দন, দারুহরিদ্রার ত্বক, যষ্টিমধু, কৈবর্ত্তমুত, অগুরু, ত্রিফল, পৌণ্ডরীক, বিম্ব, উৎপল, কুণ্টকারী, বৃহতী, সল্পকীনির্য্যাস, শালপানি, চাকুলে, বিড়ঙ্গ, তেজপত্র, ছােট এলুইচ, রেণুক, নাগকেশর ও পদ্মরেণু, “এই সকল দ্রব্য সমভাগে লইয়া শর্ত গুণ বৃষ্টির জলে পাক করিবে এবং তৈলের দাশগুণ অবশিষ্ট থাকিতে নামাইয়া সেই কথা দ্বারা দশবার তৈল পাক করিবে। শেষ পাকে তৈলের সমান ছাগদুগ্ধ দিয়া পাক করিবেশ এই তৈলকে অণুতৈল কহে। ইহা নস্য প্ররোগে শ্রেষ্ঠ । অণু অর্থাৎ সুন্ম ইন্দ্রিয় স্রোতে প্রবেশ করে বলিয়৷ ইহাকে অণুভূৈল রূহে ৷৷ ৩৮৩৭ যাহারা নিত্য নীন্ত ব্যবহার করে তাঁহাদের ত্বক স্কন্ধ গ্রীবা মুখ ও বক্ষঃস্থল ঘন সৈংহতাবয়ব; ಶಿಡ್ತು? রমণীয়, ইন্দ্রিয় সকল দৃঢ় এবং কেশাদি পলিত বৰ্জিত হয় ॥ ৩৮ ് অষ্টাঙ্গাহৃদয়ে সুত্রস্থানে বিংশ অধ্যায় সমাপ্ত । •