পাতা:অষ্টাঙ্গ হৃদয় - বাগ্‌ভট.pdf/১৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२७eों अa ] সূত্রস্থান। ܬܬܠܹ নেত্রে প্রযুক্ত ঔষধ, অক্ষিকোষ-সম্বন্ধিস্রোত এবং মস্তক ভ্রাণ ও মুখস্রোতে গমন করিয়া উৰ্দ্ধগ, মল সমূহকে অপসারিত করে ॥ ৭ আশ্চোতনের পর অঞ্জন প্রয়োগ করিতে হয়। দোষসমূহ শরীরব্যাপী না হইয়া কেবল মাত্র নেত্রগত হইলে এবং অল্প শোখ, অতি কg, পিিচ্ছলষ্ঠ, মন্দঘর্ষ, অল্প অশ্রুপাত ও নেত্রমলের ( পিচুটির ) গাঢ়তা প্রভৃতি পক লক্ষণ সকল প্রকাশ পাইলে রোগিকে বমন বিরোচনাদি দ্বারা শুদ্ধ করিরা অঞ্জন প্রয়োগ করিবে- পিত্ত কফ রক্ত ও বায়ু পীড়িত ব্যক্তির পক্ষে অঞ্জন বিশেষ উপকারী ॥ ৮৯ লেখন রোপণ ও দৃষ্টিপ্রসাদন ভেদে অঞ্জন তিনি প্রকার। তন্মধ্যে লেখন-কষায় অম্ন লবণ ও কুটুদ্রব্য দ্বারা, রোপণ—তিক্ত কষায়দ্রৱ্য দ্বারা এবং দৃষ্টিপ্রসােদন-মধুরশীতল দ্রব্যদ্বারা প্রস্তুত করিতে হয়, ( যে অঞ্জন দ্বারা ছানি প্রভৃতি নেত্ররোগ চাচিয়া ফেলার মত ক্রমশঃ ক্ষয় হঁইয়া যায় তাহাকে লেখন অঞ্জন, যাহার দ্বারা অভিযােন্দাদি নেত্ররোগের DBDDS DBDD S SBDBBBD DBDYS SBO DD S S D DBDBB S BB BKBKD D DBBBDD S প্রসাদন অঞ্জন কুহে। মধুরশীতল দ্রব্যের সূক্ষ্ম চূর্ণ অঞ্জন সন্তপ্ত চক্ষুতে প্রযুক্ত হইলে তাঁহাকে প্রত্যঞ্জন কহে ) ৷ ১০১১ দশ অঙ্গুল পরিমিত দীর্ঘ মধ্যে সুন্ম ও উভয় মুখ মুকুলাকার এই প্রকার শলাকা অঞ্জন প্রদানর্থি প্রশস্ত। তাম নির্ম্মিত শলাকা লেখন কার্য্যে, কাল লৌহ নির্ম্মিত শলাকা ও অঙ্গুলি রোপণী অঞ্জনে এবং সুবর্ণ বা রজত নির্ম্মিত শলাকা গ্লসাদিন কার্ঘ্যে প্রশস্ত ॥ ১২॥১৩ অঞ্জন, কল্পনা তিনপ্রকার। যথা—পিঞ্জী, রূসক্রিয়া ও চূর্ণ। দোষের অধিক্যে পিঞ্জী, মধ্যদোষে রসক্রিয়া এবং অন্ত,দোষে চূর্ণ অঞ্জনু প্রয়োগ করিত্বে ॥ ১৪ : তীক্ষদ্রব্যকৃত লিণ্ডুের পরিমাণ:এক মটর মাত্র, মৃদুদ্রম্ব্যকৃত পিণ্ডের পরিমাণ তাহার দ্বিগুণ, বুরক্রিয়ার পরিমাণ বিড়ঙ্গপরিমিত। তীক্ষ চুর্ণে দ্বিগুণ শিলাকা ও মৃদু চুর্ণে তিনগুণ শলাকা ব্যবহার কুরিবে ॥ ১৫ নিশাকালে, নিদ্রাবস্থায় ও মধ্যাহ্নে অঞ্জন প্রয়োগ করবে না। এবং উষ্ণ কিরণ দ্বারা মান চক্ষুতেঁও অঞ্জন প্রয়োগ করিবৈ না। রাত্রিকালে নিদ্রাহেতু এবং মধ্যাহে পান ८ख्छखन्म ४७ উষ্ণ, সূর্য্যক্মিণ হেতু দোষ সকল বৰ্দ্ধিত অন্যস্থলে গমন হেতু উৎপীড়িত ও কালের টুর্কিতা হেতু দ্রবীভূত হইয়া চক্ষুরোগ উৎপাদন করে। তাঁহার শাস্তির নিমিত্ত সর্ব্বদা প্রাতঃকালে ওসায়ংকালে মেঘাপগমে সূর্য্য প্রকাশকালে অঞ্জন দিবে। ॥, ১৬ অপর আচার্য্যগণ বলিয়া থাকেন যে, দিবসে তীক্ষ অঞ্জন প্রয়োগ করিবে না। কারণ তীক্ষাঞ্জন দ্বারা নেত্রের বিরেন্স হওয়ায় নেত্র দুৰ্বল অল্প * এই দুর্বল চক্ষু দিবসে সুর্যকিরণে অবসর হইয়া থাকে। সেই জন্য রাত্রিকালে অঞ্জন দেওয়া উচিত। আগ্নেয়াদৃষ্টি রাত্রিতে তীক্ষাগ্রন দ্বারা ক্ষোভিত হইলেও রাত্রির সৌমত্ব এবং নিদ্রা দ্বারা পুনৰ্বার তপিত হুইয়া থাকে। অপিচ নেত্র। শীতসাত্ম্য বলিয়া~রাত্রির শৈত্যগুণেও নিন্ধ হওয়ায় স্থিরতা লাভ করে। এই জন্য রাত্রিতে অঞ্জন দেওয়া বিধেd Sty কফের অধিক্য থাকিলে বা লেখনীয় শুক্রান্মাদি রোগ উপস্থিত হইলে নতুষ্ণ দিবসেও ?