পাতা:অষ্টাঙ্গ হৃদয় - বাগ্‌ভট.pdf/১৬৪

Y > R अछेत्रिक्षणश। [ ২৩শ অঃ চক্ষুতে তীক্ষ অঞ্জন প্রয়োগ করিবে। অত্যুষ্ণ দিবসে মধ্যাহাদিকালে তীক্ষ অঞ্জন দিবে না। কারণ কালের উষ্ণত্ব এবং অঞ্জনের তীক্ষত্ব হেতু দৃষ্টিনাশ হইতে পারে ॥ ১৯ এস্থলে শঙ্কা হইতেছে যে, দিবসে তেজোময় সুর্যকিরণে তৈজস চক্ষুর জ্যোতিবৃদ্ধি ठू७मा खेङि । যেহেতু সামান্য বৃদ্ধির কারণ। তাহা না হইয়া নেত্রজ্যোতিঃ নষ্ট হইবার কারণ কি ? সেইজন্য বলা হইতেছে। । যেমন পোষাণ হইঙে লৌহের জন্ম হয়, এবং পাষণের ঘর্ষণে ( শাণ প্রস্তরে) লৌহের ভীক্ষত হয়, আবার সেই প্রস্তরেরই আঘাতে লৌহের তীক্ষতা নষ্ট হয়, সেইরূপ তেজঃপদার্থ (অগ্নি হইতে ) হইতে নেত্রের জন্ম, তেজঃ পদার্থের সম্যক যোগ (সূর্য্যসান্নিধ্য) হেতু নেত্রের তীক্ষতা এবং তাহার অতিযোগ হেতু নেত্রের উপাদাত হয় । অতএব উষ্ণ দিবসে উষ্ণ কালে অতিতীক্ষ অঞ্জন নেত্রে প্রয়োগ করিবে না || ২০ Yw কেহ বলেন—রাত্রিতে ও কফাধিক্য হেতু অতি শীতল নেত্রে ( কাণ্ডুপৈচ্ছিল্যাদিযুক্তে) তীক্ষ অঞ্জন তিত্ব কর নহে। কারণ রাত্রির শৈতাবশতঃ তৎকালপ্রযুক্ত তীক্ষ অঞ্জনও দোষ স্রাবণ করিতে পারে না ; অধিকন্তু নোত্রের স্তব্ধতা কg ও জড়তাদি উৎপাদন করে । ( অতএব পূর্বোক্ত আগ্নেয়ী শীতসাত্মা দৃষ্টি রাত্রির শৈত্য গুণে স্নিগ্ধ ठू७झाझ স্থিরতা লাভ করে এই বাক্য সমীচীন নহে ) || ২১ ভীতি, লমিত, বিরিক্ত, সদ্যোভুক্ত, সঞ্জাতিবেগ, ক্রুদ্ধ, নবজরাওঁ, 'অতিসূক্ষ্ম ও ভাসুরদ্রব্য দর্শন হেতু ক্লান্তচক্ষুঃ, শিরোরোগার্ত্ত, শোকপীড়িত, রাত্রিজাগরিত, শিরঃমান্স, ধূমপায়ী, মদ্যপায়ী, অজীর্ণগ্রস্ত, অগ্নি ও সূর্য্যতাপতপ্ত, দিব্বসুপ্ত ও পিপাসিাত ব্যক্তিদিগকে অঞ্জন দিবে না। অপিচ মেঘাচ্ছন্ন দিনেও অঞ্জন প্রয়োগ করিবে না। ॥, ২২২৩ ৷ যে প্রকার অঞ্জন @षांचा নহে, তাহা কথিত হইতেছে ? অতিতীক্ষ, অতিমৃদু, অত্যায়, অত্যধিক, অতিতরল, স্মৃতিধন, অতিকর্কশ, অতিশীতল ও অতিতপ্ত অঞ্জন প্রয়োগ कवि भी ॥ २81२d 呜 অঞ্জন দ্বারা নেত্রদ্বয় অঞ্জিত হইলে দৃষ্টি-গোলক উক্ষ্মীলিত না করিয়া ধীরে ধীরে চক্ষুর পাতা কিঞ্চিৎ চালিত করিয়া নেত্রন্থ অঞ্জন ক্রমশঃ সঞ্চালিত করিলে। তাঁহাতে তীক্ষ অঞ্জন সমস্ত নেত্রে ব্যাপ্ত হইবে। সহসা অর্থাৎ অবিধিপূর্বক নিমেষ উন্মেষ, বত্ম দ্বারা cनडोफुन ख्थंदl श्रीशन कंब्रिरत्र न ॥ २७ যখন ঔষধের ক্ষোভ অপগত ও নেত্র নিৰ্বাির্ত হইবে, তখন ব্যাধি (অভিযােন্দাদি ) দোষ (বাতাদি ) ও ঋতুর (বসন্তাদি) উপযোগী জলদ্বারা নেত্রদ্বয় প্রক্ষালিত করিবে। প্রক্ষালনের পর বস্ত্রবেষ্টিত দক্ষিণাঙ্গুষ্ঠ দ্বারা রোগির বাম নয়ন উৰ্দ্ধৱত্মে ধরিয়া শোধন করিবে এবং ঐরূপ বামাঙ্গুষ্ঠ দ্বারা দক্ষিণ নয়ন উর্ধবদ্ষ্মে ধরিয়া পরিষ্কার করিবে। কারণ শোধন না করিলে বক্সপ্রাপ্ত অঞ্জন, “হেতু দোষ কণ্ডুপ্রভৃতি রোগ উৎপাদন করে। নেত্রে কাণ্ডু বা জড়ত হইলে তীক্ষ অঞ্জন বা ধূম প্রয়োগ করিবে। আর তীক্ষ অঞ্জন দ্বারা নেত্র অতিতপ্ত হইলে প্রত্যঞ্জন চূর্ণ হিতকর জানিবে ॥২৭ অষ্টাঙ্গাহৃদয়ে সুত্রস্থানে ত্রয়োবিংশ অধ্যায় সমাপ্ত ।