পাতা:অষ্টাদশপুরাণম্‌ - প্রথম খণ্ড.pdf/১০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪৫শ, অ । ] চক্রো রক্তাভঃ পুর্ব্বভাগ পদ্মভূং সমৃদ্ধtiাহথ প্রমক্ষং সুহ্মচক্রস্তু পীতকঃ ॥ ১৬ । সদীর্ঘঃ সশিরছিদ্রোষোইনিরুদ্ধস্ত বর্ত্তল । নীলোদ্ধারি ত্রিরেখশ অর্থ নারীয়ধোহতি ॥ ১৭ ॥ মধ্যে গদাকৃতীরেখা নাভিচক্রে মহোন্নতঃ । পৃথুবক্ষে নৃসিংহোব কপিলোহব্যান্ত্রিবিন্দুকঃ ॥ ১৮ অথবা পঞ্চবিন্দুস্তৎ পূজনং ব্রহ্মচারিণঃ । বরাহশক্তিলিঙ্গোহব্যাদ্বিষমদ্বয়চক্রক ৷ ১৯ । নীলন্ত্রিরেখ লোহথ কুর্ম্মমূর্ত্তি সবিন্দুমাৰু। কৃষ্ণঃ স বর্ত্ত লাবর্ভ পাছু বোনতথষ্ঠক ৷ ২ ৷ স্ত্রধর, পঞ্চরেখোহব্যাদ্ধনমালী গদাঙ্কিত: বামনে বর্গুলো হ্রস্বেবামচক্রঃ মুরেশ্বরঃ ॥ ২১ ॥, নানাবর্ণোহনেকমূর্ত্তিনাগভোগী অনন্তক । স্থলোদামোদরে নীলো মধ্যে চক্রঃ সুনীলকঃ ॥ ২২ ॥ সঙ্কীর্ণদ্বারকে বাবাদথ ব্রহ্মা সুলোহিত । সদীর্ঘরেখঃ শুষির একচক্রাম্বুজ পৃষ্ণু। ২৩ ৷ পৃথুছিদ্রঃ স্থলচক্র কৃষ্ণোবিন্দুশ্চ বিন্দুমৎ। হয়গ্রীবো গরুড়পুরাণম্ i নাম শিলাতে চক্রাকার দুইটি চিহ্ন লগ্ন থাকে। ইহা রক্তাভ এবং ইহার পূর্ব্বভাগে পদ্মচিহ্ন আছে। প্রছামশিলা পীতবর্ণ। ইহার স্বশ্বচক্র আছে। ১৬। অনিরুদ্ধাখ্য শালগ্রাম দীর্ঘ, অথচ বর্ত্তল ও নীলাভ। শিরোদেশে একটি ছিদ্র ও চক্রদ্ধারে তিনটি রেখা বিদ্যমান রহিয়াছে । নারায়ণ শিলা কৃষ্ণবর্ণ, মধ্যভাগে গদাকৃতি রেখা আছে এবং নাভি উন্নত। নৃসিংহাখ্য শালগ্রামের বক্ষঃস্থল বিস্তৃত। ঐ শিলা কপিলবণ ও ত্রিবিন্দুযুক্ত। ১৭-১৮। বরাহশক্তিলিঙ্গ নামক শালগ্রাম পঞ্চবিন্দুয়ুক্ত। এই শিলার বিপরীতদিকে দুইটি চক্র আছে। এই শিলা ব্রহ্মচারিগণের পূজনীয়।১৯। কৃষ্ণাখ্যশালগ্রাম নীলবর্ণ, ত্রিরেখাভূষিত, স্থল, কুর্ম্মৰস্মৃত্তিবিশিষ্ট, ন্দুিযুক্ত, বর্ত্তলাবর্ত্ত ও উন্নতশৃষ্ঠ ২•। ঐধরনামা শালগ্রাম পঞ্চরেখান্বিত, বনমালাবিভূষিত ও গদাকারচিহ্নাঙ্কিত। বামনশিলা বর্ত্ত লাকার, খর্ব্ব, বামভাগে চক্রান্বিত; এই শিলাময়মূর্ত্তি সর্ব্বদেৰশ্রেষ্ঠ। ২১। অনস্তাখ্য শালগ্রাম নানাবর্ণ ও বিবিধমূর্ত্তিবিশিষ্ট্র। দামোর,শালগ্রাম স্থর ও নীলবর্ণ। এই শিলার মধ্য ভা চক্র আছে খ২। ব্রহ্মাখ্য শালগ্রামের চক্রদ্বার অতিসঙ্কীর্ণ। এই শিলা লোহিতবর্ণ, দীর্ঘরেখান্বিত, সচ্ছিড় একচক্র ও পদ্ম-মন্বিত ও বিস্তৃত। ২৩ । হয়গ্রীবাখ্য শালগ্রাম বিস্তৃত চ্ছিত্রৰিশিষ্ট, স্থলচক্র, কৃষ্ণবর্ণ, বিন্দুযুক্ত, অঙ্কুশাকারপঞ্চরেখা b"> ইস্কুশাকারঃ পঞ্চরেখঃ সকৌস্তভ ॥ ২৪ বৈকুণ্ঠো মণিরত্নাভ একচক্রাস্তুজোইসিতঃ । মৎস্তোদর্ঘোয়ুজকারো দ্বাররেখশ পাতু বঃ ২৫ ॥ রামচক্র দক্ষরেখঃ শ্যামোবোংব্যাক্সিবিক্রমঃ । শালগ্রামে দ্বারকায়াং স্থিতায় গদিনে নমঃ । ২৬ । একদ্বারে চতুশ্চক্রং বনমালাবিভূষিতং ।” স্বর্ণরেখাসমাযুক্তং গোম্পদেন বিরাজিতং । কদম্বকুসুমাকারং লক্ষ্মীনারায়ণোহবভু ॥২৭ ) একেন লক্ষিতে যোহব্যাদৃগদাধারী সুদৰ্শনঃ । লক্ষ্মী: নারায়ণোদ্বাভ্যাং বিভি"র্জেন্ত্রিবিক্রমণ ২৮ i চতুর্ভিশ্চ চতুবু হোবাসুদেবশ পঞ্চভিঃ । প্রদ্যুম্নঃ ষড় ভিরেব স্থাৎ সঙ্কর্ষণ ইতস্ততঃ ॥ ২৯ । পুরুষোত্তমোহষ্টাভিঃ স্তান্নববু্যহে নবাঙ্কিতঃ । দশাবতারো দশভিরনিরুদ্ধোহবতাদথ ॥ ৩০ ॥ দ্বাদশাত্ম দ্বাদশভি রতউৰ্দ্ধমনন্তকঃ বিফোর্শমিয়ং স্তোত্রং যঃ পঠেৎ গ ন্বিত ও কৌস্তভভূষিত । ২৪ বৈকুণ্ঠাখ্য শালগ্রাম, মণিরত্নাভ, একচক্রান্বিত, পদ্মচিহ্নাঙ্কিত, নীলবর্ণ, মৎস্তাকারদীর্ঘরেখাবিশিষ্ট, ও চক্রদ্ধারে পদ্মাকৃতি রেখাস্থিত। ২৫ । রামাখ্যশালগ্রামের দক্ষিণভাগে একটি রেখা আছে । ত্রিবিক্রমাখ্য শালগ্রাম খামবর্ণ। এই লক্ষণ দ্বারকাসভূত बिगाएउद्देश्डे झ्य। এই চক্রে একটী গদাকার চিহ্ন আছে। ২৬ । যে শালগ্রাম শিলাতে এক দ্বারে চারি চক্র এবং বনমালা, স্বর্ণরেখা ও গোম্পপদাকারচিহ্ন লক্ষিত হয় ও যে শিলা কদম্বকুমুমের ন্যায় বস্তু লাকার, সেই শিলাকে লক্ষ্মীনারায়ণ বলে । ২৭। পুর্ব্ব কথিত শালগ্রামসকলের বিশেষ লক্ষণ কথিত হইতেছে। যে শিলাতে একটিমাত্র গদাকার চিহ্ন থাকে, তাহাকে সুদৰ্শন বলে । যে শিলাতে দুইটি রেখা দৃষ্ট হয়, তাহাকে লক্ষ্মীনারায়ণ বলে। তিন রেখা থাকিলে ত্রিবিক্রম, চারিরেখায় চতুবুহি, পঞ্চরেখায় বাসুদেব, ছয় রেখায় প্রস্থায়, সপ্ত রেখায় সঙ্কর্ষণ, অষ্ট রেখায় পুরুষোত্তম, নব রেখায় নববৃহ, দশরেখায় দশাবতার, একাদশ রেখায় অনিরুদ্ধ ও দ্বাদশ রেখায় স্বাদশাত্মা শালগ্রাম হয় । ইহাহইতে অধিকসংখ্যক চিহ্ন যে শিলাতৃে দৃষ্ট হয়, তাগকে অনন্ত বলা যায়। যে ব্যক্তি এই বিষ্ণুৰু মূর্ত্তিময় স্তব পাঠ করে, তাহার স্বৰ্গপুরে গমন হয়। ২৮৩৮ ।