পাতা:অসমীয়া সাহিত্য.pdf/৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রাক বৈষ্ণবী কন্দলী যােগ । 여 কিন্তু এই কাহিনীতে কবি হিরণ্যকশিপরে চরিত্রে পরিবতন ঘটাইয়া তাঁহাকে । নারায়ণের ভক্তরাপ্লেই দেখাইয়াছেন— দেখিআ হিরণ্য অতি ভৈলা ভয়ে ভিত। কাম্পিলা হদয় আতি দেহা জজরিত ॥ আথে বেথে সাবতিয়া বলে ধন্যপত্র। এহিখানি কথা বাপ সিখিলিহ কৈত ॥ নমো নারায়ণ প্রভু দেব যদুপতি। তোমার চরণে মোর থাকোক ভকতি ॥ কবি অতি চমৎকার ভাষায় নসিংহরপে বর্ণনা করিয়াছেন— অন্ধ কলেবর সিংহোর সদখ অন্ধেক মনিস্য কাই হাতর নখ জে তৃসল সদখে বলন্ত হিয়া বিদার দিনোত রাতৃত একোতে নমরে সন্ধ্যা সময়ত মার ॥ আতি ভয়ঙ্কর রপ ধরিলান্ত দেখন্তে লাগে তরাস সোরির যৈবার ন পরান্ত ঠাই জরিলা দিস আকাস। হিরণ্যকশিপ ও নসিংহের যুদ্ধের বর্ণনা প্রায় সিংহব্যান্ত্রের সহিত মল্লযুদ্ধেরই সমতুল্য—কবি তাহা সেই পর্যায়েই নামাইয়া আনিয়াছেন— এক লাম্ফ দিয়া হরি হিরণাকে ধরি মালবান্ধে ধরি পেলাইলন্ত চিত করি। পিতার মৃত্যুতে প্রহাদকে কবি শোকাত করিয়াই দেখাইয়া কাব্যের মানবীয় সর বজায় রাখিয়াছেন, সেইটাই তাঁহার কৃতিত্ব — পিতৃর মরণ পাচে প্রহাদ দেখিলা হৃদয়ত তান মহা সন্তাপ লাগিলা” হা প্রাণ পিতা মণি কি কাম করিলো