পাতা:অসাধারণ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ठूछे लिन વૈજે কার্ত্তিক ছেলেকে নিয়ে একেবারে সামনের আসনে বসেচেন । তার কারণ এ নয় যে তিনি ভালোভাবে অভিনয় দেখতে পাবেন সেই উদ্দেশ্যে । এর প্রধান কারণ রামনগরের বাজারের প্রসিদ্ধ আড়তদার শরৎনাথ ওখানে বসেছে । শরৎনাথ এ অঞ্চলের বডি আড়তদার, তার পাশে বসে কাত্তিক মজুমদার ব্যবসার কথা বলতে আরম্ভ করলেন। তিনি আসলে জানতে চান শরৎনাথের দাদন অনুযায়ী পাট ধান আদায় হচ্চে কিনা। কেন এ বৎসর তার এ বিপর্য্যয় ঘটলো । শরৎনাথ ঘুঘু লোক, সে ব্যবসার প্রকৃত সংবাদ কাউকে প্রকাশ করতে রাজী নয়। দুজনেই যখন কথাবার্ত্তায় মজগুলি তখন ষ্টেজে বন্দী অক্ষম সাজাহান कiश्नाब्राद्ध दांड क्षgद्र दिवा°ों कबूgbम । শরৎনাথ বল্লে-আর ভায়া, সে জুৎ বাজারের নেই। নতুন ধান সাড়ে তিনটাক মণ। আলমপুর পরগণা ভোর পাটের দাদন ছড়িয়েচি, দুশো মণ পাট এখনো মজুত হয়নি। ব্যবসার দিন চলে গিয়েচে । কাত্তিক মজুমদার বল্লেনBDB SDBBD DBD DD DBBDD DDSDDS DBDDDBS DDBB D S BDD আমরা হচ্চি মশা, সামান্ততেই কষ্ট পাবো । তারপর নীলু বলচে-বাবা, ওই দ্যাখ্যে অ্যাওরংজেব-বাবা, ভারতবর্ষের ইতিহাসে BL0BD DBDDDDYBB DBDBB SSLLSBD DBLDLDBDDYS -আঃ, তুমি খোকা বোকো না । শরৎনাথকে কার্ত্তিক সব কথা খুলে বলেন নি। ব্যবসার গুপ্ত কথা কেউ বলেন। পাঁচশো মণ পাট তিনি চিনিলি কাপাসডাঙ্গার আড়তে জমা করে রেখেচেন, গরুর গাড়ি অভাবে আনতে পারচেন না সদর আড়তে, এখান থেকে লরিতে বোঝাই দেবেন। গরুর গাড়ির কি ব্যবস্থা করে থাকেন শরৎ নাথ, এইটি কাত্তিক মজুমদার জানিবার উদ্দেশ্যে বার বার তিনি সেই কথাই ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে বলতে লাগলেন।