পাতা:অসাধারণ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পিন্দিমের নীচে SVS মেয়ে-পুরুষ ওর ওখানে এল । বেঁাচক বুচকি এক একটা পিঠে বাধা । শুনলাম ওরা পাগল ঠাকুরের শিষ্য । ওই যে মাসিমা বলেন, ছোট CSCN533 833 কিন্তু গুরুর মত সন্ত্রমসূচক ব্যবহার করে ওরা দূরে রইল না। সবাই LaEDDBDS S BBD SYBKDDB SDBD DLDLDLD DBD DBBDBDB KBBB BDBBDS KY ঠাকুরের চারদিকে গোল হয়ে বসে একতারা বাজিয়ে গান করলে, হাসিখুশি, আনন্দ, খাওয়া দাওয়া । ওদের মুখ দেখে মনে হোল জীবনে ওদের কোন 2:थ कछे 6नई । श्रigब्रा प्र७िव 6ड। ভারি, পাগল ঠাকুরের ভাণ্ডার কারো আপন নয়, যার খুশি নিজের হাতে চাল বার করে নিচ্ছে, বুনোেপাড়া থেকে দুটো রাঙা শাকের ডাটা নিয়ে এল, ডুমুর পাড়লে-চড়ালে ভাত, নুন ছড়িয়ে সবাই আঙটি কলার পাতায় ভাত ঢেলে এক সঙ্গে খেলে, গুরু ও বাদ গেলেন না । দিনটা আনন্দ করে সন্ধ্যের দিকে সবাই বেঁ। চকা বুচকি নিয়ে চলে গেল। আমিও চলে এলাম তার পরের দিন । এরপরে আবার সে গ্রামে যাই যোবার ম্যাট্রিক পাস দিয়ে কলে, ঢুকেচি। • • • মাসিম আগের চেয়ে বৃদ্ধ হয়ে পড়েচোন, চোখে ভাল দেখতে পান না। বল্লাম-পাগল ঠাকুর বেঁচে আছে ? মাসিমা বল্লেন-আছে না তো যাবে কোথায় ? তোমার বুঝি সেখানে যাওয়া চাইই-আহাঁ-হাঁ, কি যে দেখেচ ওর মধ্যে তুমি ! ছেলেবেলা থেকে দেখে আসচি এই কাণ্ড পাগল ঠাকুরকে অন্য চােখে দেখলাম। সেই ছোট খড়ের ঘরের আশ্রম, সেই সদানন্দ সাদা দাড়িওয়াল বৃদ্ধ, সব তেমনি আছে। চার বছর আগের মত চেহারাই আছে, বিশেষ কোনো পরিবর্তন নেই। আমাকে দেখে বল্লেবাবাঠাকুর যে ! আরে, এসো, এসো, তোমার কথা কত বলি। কবে এলে ? àà