পাতা:অসাধারণ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিপদ ঘাড়ে পড়িয়া আছে আজ একবছর । মা কোথা হইতে চালাইবে, কাজেই মেয়েটিকে নিজের পথ নিজেই দেখিতে হয় । একদিন আমাদের বাডির ঝি গয়লা-বেীকে কথায় কথায় জিগ্যেস করাতে সে বলিল-হাজু নাকি আপনার বাডি থাকবে বলেছিল ? -হঁ্যা । বলেছিল একদিন বটে। -খবরদার বাবু, ওকে বাডিতে জায়গা দেবেন না, ও চোর । -চোর ? কি রকম চোর ? —যা সামনে পাবে, তাই চুরি করবে। মুখুজ্যেবাডি রাখেনি। ওকে, যা তা চুরি করে খায়, দুধ চুরি করে খায়, চাল চুরি কবে নিয়ে যায়—আর বড খাই খাই-কেবল খাবো। আর খাবো। ওর হাতীর খোরাক জোগাতে না পেরে eBBDDB DDDBDBLLSS LKB KEK KB BDDDDS -ওব মা ওকে দেখে না ? -সে নিজে পায় না পেট চালাতি । ওকে বলেচে, আমি কনে পাবো ? তুই নিজেরটা নিজে করে খা । তাই ও দোরে দেবে ঘোরে। সেই হইতে মেয়েটির উপব আমার দযা হইল। যখনই বাড়ি আসিতা চাল বা ডাল, দু-চারটে পয়সা দিতাম। বার দুই দুপুরে ভাত খাইয়াও গিয়াছে আমার বাডি হইতে । মাসখানেক পরে একদিন অমাব বাডিবা সামনে হাউ হাউ কান্না শুনিয়া বাহিরে গেলাম। দেখি, হাজু কঁদিতে কঁাদিতে আমাদের বাডির দিকেই আসিতেছে। ব্যাপার কি ? শুনিলাম মধু চক্রবর্ত্ত নাকি তাহার আর কিছু DD DBDSDDBDB DBD BBD D SBDS B0 BDDBD BDBBB DBYJS তাহাদের বাডিতে ভিক্ষা কবিতে গিয়াছিল, এই অপরাধে । রাগ হইল। আমি গ্রামের একজন মাতব্বব, এবং পল্লীমঙ্গল সমিতির সেক্রেটারী ; তখনই মধু চক্রবর্ত্তাঁকে ডাকিয়া পাঠাইলাম। মধু একখানা রাঙা