পাতা:অহল্যাবাঈ - মণিলাল বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ অঙ্ক পুত্রবধু পুণ্যশীল মহারাণী অহল্যা -দুই পক্ষ রণরঙ্গে মত্ত। এ কি সত্য ? এ সমাবেশের কারণ কিছু বলতে পার তোমরা ? লক্ষ্মীকান্ত।-ও হরি ! আপনি বুঝি। এর বিন্দুবিসর্গও জানেন না। এর কারণ কে আর না জানে মহারাজ ? দেশময় তো রাষ্ট্র হয়ে গেছে ! -মহারাণী অহল্যার অপবাধ, তিনি রাঘবদাদার চোখরাঙানি দেখে রাজ্যটা তার হাতে তুলে দেন নি। এই অপরাধের দণ্ড দেবার জন্য দাদা-সাহেব হাজার পঞ্চাশ ফৌজ নিয়ে বীরদৰ্পে নির্ম্মাদার তীরে তঁাবু ফেলেছেন । তুলসী।--আর মহারাণী অহল্যা সেই বুভূক্ষু রাঘবদাদার ভ্রকুটী দেখে ভয় না পেয়ে, তার আক্রমণ ব্যর্থ করবার জন্য, তাকে উপযুক্ত শিক্ষা দেবাব জন্য রণরঙ্গিণী মূর্ত্তিতে রণক্ষেত্রে উদয় হয়েছেন! লক্ষ্মী।-রাজাধিরাজ। বুঝতে পেরেছেন বোধ হয়—আপনার পিতামহ মহাপ্রাণ বাজীরাও স্বৰ্গীয় হোলকারকে যে রাজ্য দান করেছিলেন, আজ। আপনার কাকা সাহেব তঁর বিধবা পুত্রবধুর কাছ থেকে সেই রাজ্যটি কেড়ে নিতে চ’লেছেন । BDB YLLYS BK DDD SYeBBD DDBBBLLDB D DD LEB আমার এ বিশাল সাম্রাজ্যই যে কাকা সাহেবের হস্তগত হত । আমার মনে আছে, যে দিন আমি পুণা থেকে এখানে আসি, সেদিন আমার পিতৃব্য একদল বিদ্রোহী দম্ন্যদলনের কারণ দেখিয়ে আমার কাছ থেকে সৈন্য পাঠাবার সন্মতিপত্র গ্রহণ করেছিলেন। এখন তার অভিপ্রায় আমি বেশ বুঝতে পেরেছি।-দসু্যদলনের উপলক্ষ ক’রে গুণধার পিতৃব্য আমার মাতৃস্বরূপিনী অহল্যা রাণীর বিরুদ্ধে অভিযান ক’রেছেন। ও; ! রাজমুকুটের সঙ্গে অশান্তির কেমন অচ্ছেদ্য সংস্রব । শান্তির প্রত্যাশা করা রাজার পক্ষে বিড়ম্বনী ।