পাতা:অহল্যাবাঈ - মণিলাল বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

98 अङ्ब्लावाले ( অহল্যা ও তুলসীর প্রবেশ ) অহল্যা - আর সাড়া কে দেবে বোন ? যারা সাড়া দেবার, তারা দিয়েছে ; এখন যারা পড়ে আছে, তারা মানুষের ডাকে সাড়া দেবে না ; তাদেব প্রাণবায়ু পঞ্চভূতে মিশে গেছে। তুলসী।-তোমরা চলে এসে ; এদিকে আর একটিও আহত নেই ; এখানে শুধু মৃতদেহ পড়ে আছে ; আমরা ওদিক থেকে আহতদের তুলে নিয়ে গেছি। অহল্যা -আহা । আজ অনেকগুলি দুর্ভাগ্য প্রাণীর প্রাণরক্ষা হয়েছে ! এরাও যদি আহত হত, তাহলে হয়তো এদেরও বাচাতে পারতুল। ( कॄन्ti७८ @८* । ) কুন্দরাও ।-অহল্যা, তোমার আচরণে আমি আশ্চর্য্য হয়েছি ; সদাসর্বদাই তোমার জন্য আমাকে অত্যন্ত উদ্বিগ্নভাবে থাকতে হচ্ছে, যদিও আমি যুদ্ধে জয়লাভ করেছি।-শক্রধ্বংস ক’রে যদিও কুম্ভীর দুৰ্গ দখল করতে পেরেছি, কিন্তু এখনো এ অঞ্চল সম্পূর্ণরূপে শত্রুশূন্য হয়নি, এখনো তারা আমাদের ছিদ্র অন্বেষণ করছে -আবার দলবদ্ধ হয়ে কুম্ভীর দুর্গ পুনরাধিকার করবার চেষ্টায় আছে। এ অবস্থায় এই অন্ধকার রাত্রে ভীষণ সমরক্ষেত্রে হতাহত সৈন্যস্তুপের মধ্যে এ ভাবে বিচরণ করা তোমার পক্ষে শোভা পায় কি ? অহল্যা - প্রভু ! এই উদ্দেশ্য নিয়েই তোমার সঙ্গে রাজধানী থেকে সুদূর সমর-প্রাঙ্গণে এসেছি ; তোমারই অনুমতি নিয়ে আমার সঙ্গিনীদের সঙ্গে যুদ্ধান্তে ভীষণ সমরক্ষেত্রে এসে আহত মৰণাপন্ন সৈন্যদের শুশ্রষা করেছি। এখানে এসে প্রথমে যা দেখেছিলুম। প্রভু --তাতে প্রাণ ফেটে গিয়েছিল । বিশাল প্রান্তরের চতুর্দিকে