পাতা:অহল্যা হড্‌ডিকার জীবন বৃত্তান্ত.pdf/১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{ ১৭ ] জাষ্ট্ৰীয় জ্ঞাতি কুটুম্বের সহিত যেরূপ কথোপকথন হয়, তন্ত্র -হারা উভয়ে সেইরূপ সৌহার্দ ভাব প্রকাশ কয়িয পরস্পর কথোপকথন করিতে ছিলেন। অতিথি মহাশয় হডিছকবরকে সম্বোধন করিয়া কহিলেন, “বন্ধে ! তুমি অনুগ্রহ পূর্ব্বক আমাকে ঘোরতর বিপদ হইতে উদ্ধার করিয়া আমার প্রাণদান করিয়াছ, এবং নিজ কুটীরে স্থান দান করিয়া নিরাপদে রাখিয়াছ, আমি শুরুভয়ে দেশ ত্যাগ “করিয়া পলাতক হইয়াছি, নীচ জাতীয় হড়িকের গৃহে । আমি যে আশ্রয় লইব ইহা আমার বিপক্ষ লোকদিগেন্থ বুদ্ধির অগম্য, বোধ হয় এই নিমিত্তেই তাহারঃ আমাকে এখান পর্য্যস্তু অন্বেষণ করে নাই । বন্ধে ; এক্ষণে আমাকে তোমার এই ক্ষুদ্র গৃহ পরিত্যাগ করিতে হুইবে, অতএব বিনীত ভাবে আমি তোমাদের সকলের নিকটে বিস্কায় প্রার্থনা করি । উৎকট পীড়ার সময়ে .তোমরা সপরিবারে আমার রূপ সেবা শুশ্রুষা করি য়াছ, যাবজ্জীবন অ’মি তাহ ন - ই হুলিস না” । ! . এই কথ; শ্রদ্ধণ করিয়া হস্থি সজলনয়নে অতিথি মহাশয়কে সম্বোধন করিয়া কহিল, মহাশয়! আপনকার গ্রেসাদে আমার পরিবার নিদারুণ মৃত্যুর হস্ত হইতে পরিত্রাণ পাইয়াছে। আপনকার সাহায্য না পাইলে এন্থ দিনে আমাদিগের অস্থি স্কৃত্তিকাতে লীন ছইয়া যাইত। আমি দীন হীন, নয়াধম নীচ জাতি, আমাদ্ধারা আপনকারণক উপকার হইতে পারে। আমি মহাশয়ের যে যৎকিঞ্চিৎ উপকার করিয়াছি, তাহা যদি আপনি এত মহছপকার করিয়া মানিলেন, ভৰে উহাই আমার পক্ষে যথেষ্ট পুরস্কার হইল। অধিক কি বলিব, আপনি আমা