পাতা:অহল্যা হড্‌ডিকার জীবন বৃত্তান্ত.pdf/৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{ ৩৩ ] بر করিতে না পারিয়া, মিষ্ট বাক্যদ্বারা কন্যাকে নানাপ্রকার বুঝাইতে আরম্ভ করিল। এক দিন অহল্যা পিত্বনিকেতুনের কোন aিজনস্থানে বুসিয়া অধোবদনে ভাবনা করিতেছে, এমন সময়ে তাহার গর্ত্তধারিণী নিকটে উপস্থিত হইয়া কহিল, “বাছা অহলো ! তুমি নিরন্তর চিন্তা করিতে করিতে আপন সোণার শরীর কালি করিয়া ফেলিলে । ব্লথ অভিমানে অভিমানিনী হইয় আপনিও যৎপরোনাস্তি দুঃখ পাইতেছ, এবং আমাদিগের সকলকেও দুঃখ দিতেছ। বৎসে। আমার কথা রােখ । গৌতম সুপুরুষ, তোমার প্রতি তাহার অত্যন্থ অনুরাগ, তুমি কেন বিরাগ প্রকাশ করিয়া তাহাকে অশ্রদ্ধা কর ? যে পুরুষ অনুগত হইয়া সর্ব্বদ স্ত্রীলোকের উপাসনা করে, স্বভাবতঃ সেই ব্যক্তিইতে কামিনীর প্রীতিভাজন হয়। ইহা ভিন্ন ভূমি আর কি চাও তাহ ৰল” । এই কথা শ্রবণে অহল্য সসম্বুমে গর্ত্তধারিণীকে নমস্ক - পূর্ব্বক কহিল,“ জননি! আপনকার কথা আমি শিরোখার্য করিয়া মাৰি। কিন্তু কি করিব, সকলের মানসিক ভাব সমান নহে ; মনের গতিতে একবার যাহা স্থিরীকৃত হই, য়াছে, পুনর্ব্বার তাহ অমাথা করা অতিশয় দুষ্কর। ধৈর্যশক্তিদ্বারা আমি আপন মনোগতষ্ঠাৰসকল সম্বরণ করিতে পারি, ইচ্ছ। হয়তে। আমি তাহ বশীভূত করিয়া নিজ *ৰ্বত্বাধীনে আনিতে পারি। পরস্তু একবারেই ঐ মনে। গুত ভাৰসকল অন্তঃকরণ হইতে দূরীভূত করা বড়ই মুকঠিন পরিবর্ভঞ্চরণে অভিলাষী হইলেও তাহা পরিবর্ভ ঐরিতে পারিন । গৌতমকে বিৰাহ করিতে আপনি অধুরোধ করিবেন না । ও ব্যক্তির প্রতি আমার কোন মতেই