ՖՆ Ժչ
- ি শুধয় ॥ ১৮৯৮ ॥ ৮ আী ॥ ৫ থা৷ এব^ ১৮১৪ ৷ ২৫ অ1t| ১৭ এবং ১৮ ধারা দেখ [ফৌজনাল্পী ।]
৭ ধারা মাজিস্ক্রিটস হেবেরুদের উপরে থাটি বে। মফঃসল আদালতের জজসাহেবদের বিদায়ের भ**थेtॉस | সদয়দেওয়ানী ও নি জামথ, আদালতের রোয় RIT | সদর দেওয়ানী ও নিজামৎ আদালতে মোকদয়াশীলুঙ্গিন্ন করণের বিযয় } ২ আইন। ইনেয় ৬৬ ধারায় হুকুমানুসারে বসিবে এবং সে আইনের ও ধারায় সদর দেওয়ানী আদালতের বিষয়ে যে সকল হুকুম আছে তদনুসাসের নিজামৎ আদালতের সাহে বেরাও কর্ম করিবেন । " ১৪ ধা। ৭ ধারাতে জজপ্রভৃতি সাহেবেরদিগকে সল্পও করিতে সদর দেওয়ানী আদালতের সাহেবেরদের যে ক্ষমতা অৰ্পণ করা গিয়াছে তাহা নিজামৎ আদাল তের সাহেবেরদের থাকিবেক । মফঃসল আপীল আদালত ও জিলা ও শহরর জডসাহেবদিগের অপরাধ অথবা শৈথিল্যের বিষয়ে যে হুকুম আছে তাহা দা য়ের ও সায়ের আদালত ও জিলা ও শহরের মাজিস্ক্রিটসাহেবের উপর থাটিৰে ক। মাজিস্ত্রিটসাহেবেরদের জুটি অথবা অপরাধ হইলে দায়ের ও সায়ের আদাল তের সাহেবেরা তাহার রিপোট ১৭১৩ সালের ৫ আইনের ১৫ ধারানুসারে নিজামৎ আদালতে দিবেন এবং ১৭১৩ সালের ১ আইনের ৬৩ ধারানুসারে এব-১৭৯৩ সা লের ১৩ আইনের ১০ ধারানুসারে যে রিপোর্ট প্রেরণ করা যায় তাহার বিষয়ে ৭ধা রায় সদর দেওয়ানী আদালতের সাহেবের সে রিপোট পাইলে তাহারদিগকে যেরূপ কর্ম্ম করিতে হুকুম আছে নিজামৎ আদালতের সাহেবের ও সেই রূপ কর্ম্ম করিবেন। এব" সে ধারার হুকুম দায়ের ও সায়ের আদালতের সাহেব ও মাঞ্জিখ্রিষ্টসাহেব এব^ অন্যং সকল পুলিসের আমলারদের উপরেও থাটিবেক। ১৫ ধ। ১৭১৬ সালের ৪ আইনের ২ ধারানুসারে জিলা ও শহরের জজ ও মণ জিস্ত্রিটেরদের বিদায়ের বিষয়ে যে বিধি আছে তদনুসারে মফঃসল আপীল দা লত ও দায়েরসায়ের আদালতের সাহেবের বিদায় চাহিলে ঐযুতের হজুরে দর খাস্তু করিবেন। কিন্তু বিদায় পাইবার পূর্ব্বে জজ ও মাজিস্ক্রিটসাহেবেরদের আদা লতে যেং সরকারী কার্য উপস্থিত থাকে এব" তাহারদের বিদায় হইলে সরকারী কার্যের কিছু ক্ষতি হইবে কি না এই সকল বিষয় সদর দেওয়ানী আদালত ও নি জামৎ আদালতের সাহেবেরদের নিকটে প্রথম জিজ্ঞাসা করিতে হইবেক । ১৬ থা ৷ যেপর্য্যন্ত ঐ সদর দেওয়ানী ও নিজামণ্ড আদালতের সাহেবের কর্মের উপকার দেখিবেন কেবল সেপর্যন্ত ঐ আদালতের কাগজপত্র ই-\রেজী ভাষায় লেথ যাইবে । এবং ঐ আদালতহইতে ঐযুত ই^মণ্ডের বাদশাহের কোন্সেলের আপলেরমোকদমায় কিম্ব ঐযুত গবর্নর জেনারল বাহাদুর হস্তুর কেন্সেলে কোন বিষয় জিজ্ঞাস করিতে হইলে এতদ্ব্যতিরেকে পশ্চাৎ লিখিত কোন কাগজপত্রের নকল ই-রেজী ভাষায় তৰ্জমা হুইবেক না । [66]
