পাতা:আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র.djvu/২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

क्षौ অধ্যায়। জন্মকথা ও ছাত্রজীবন সারা বাঙালী জাতির একটা মস্ত বড় কলঙ্ক আছে যে, বাঙালী ব্যবসা করতে জানে না, কখনও স্বাধীনভাবে জীবিকা উপায় করতে শেখে না, কেবল কেরাণীগিরি করতে মজবুত। এমন করে’ এ-জাত দাসখতে নাম লিখিয়েছে বলে”। অনেকে এ-জাতকে ঘৃণাভরে কেরাণীর জাতি (a nation of clerks)বলে’ থাকেন। এটা আমাদের অদৃষ্টের খুব সৌভাগ্য আর সুখের বিষয় বলে মানতে হবে যে, এই হেয় আর অবজ্ঞেয় জাতির মধ্যেও সময়ে সময়ে অনন্যসাধারণা কর্ম্মবীর দেখা যায়। এ-যুগেও স্বনামধন্য আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় আর স্যর রাজেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় জগৎসভায় বাঙালীর নাম আর সম্মান উজ্জ্বল করে” (死邻夜日1 এখানে আমরা আচার্য প্রফুল্লচন্দ্রের কথা বলব। আচার্য প্রফুল্লচন্দ্রের ছাত্রজীবন আরম্ভ হয়েছে ১৮৬৪ খৃষ্টাব্দে, তাঁর জন্মগ্রহণের পর থেকে। প্রাচীন ভারতের যে আদর্শ ছাত্রজীবন ছিল, আধুনিক ভারতে তিনি সেই আদর্শকে কার্ঘ্যে পরিণত করেছেন। গ্রামের পাঠশালা ". جه