আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র পরিচিত ছিলেন। তঁর তীক্ষুমেধা সেই ছেলেবেলা থেকেই প্রস্ফুটিত হয়েছিল। কালে যে তিনি একজন অসাধারণ পুরুষ হবেন, তার পরিচয় তঁর অসমসাহসে পাওয়া যেত। তাঁর প্রকৃতি বড় দুষ্ট ছিল, তিনি গ্রামে সকলের ওপর অত্যাচার করে” বেড়াতেন। তবু তার কাজ, তঁর বুদ্ধি, Iš C eTo; IS GRI, Child is the father of 2. আমাদের জানা দরকার-আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্রে আমরা যে প্রতিভার বিকাশ দেখতে পাই, ছোটবেলা থেকেই যার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছিল—তার মূল উৎস কোথায়। এর উৎপত্তি খুঁজতে আমরা কোথায় যাব ? কি রকমে এ অপূর্ব প্রতিভার ব্যাখ্যা করব ? এ-প্রশ্নের যথাযথ উত্তর পেতে হ’লে আমাদের তার পিতার চরিত্র আলোচনা করতে হবে । জগতে র্যারা নানা পথে-প্রতিভার পরিচয় দিয়ে বড় হয়েছেন।--তারা সকলে সে প্রতিভা মাতাপিতার কাছ থেকেই পেয়েছেন। এ কথা যেমন কবীন্দ্র রবীন্দ্রনাথ, বঙ্গবিদুষী সরোজিনী নাইডুর পক্ষে খাটে, তেমনি খাটে ডাক্তার রায়ের সম্বন্ধে। তঁর পিতা হরিশ্চন্দ্র রায় সে-যুগের শিক্ষিত লোক ছিলেন-ভঁার মন দেশী বিলাতী দুই সভ্যতার অতল জলে ডুব দিয়েছিল। S8
পাতা:আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র.djvu/২২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
