পাতা:আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র.djvu/২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র আজ যে আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র বিদ্যায়, বুদ্ধিতে আর প্রতিভার গুণে সারা জগতের জ্ঞাণী আর গুণীর কাছ থেকে সাদর পূজার অর্ঘ্য পেয়ে আসছেন—তার মূলে তাঁর পিতৃদেবের উদার শিক্ষা । তঁর পিতার মধ্যে যে প্রতিভার যে গুণরাশির স্ফারণ হয়েছিল, তার মধ্যে যে জ্ঞানের বীজ উপ্ত হয়েছিলতার পূর্ণ বিকাশ আমরা আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্রে দেখতে পাই। তখন দেশে ইংরাজী শিক্ষার হাওয়া দেশময় বইতে সুরু করে নি—তবু সেই নতুনের আবাহনের যুগে হরিশ্চন্দ্র রায় নিজের উৎসাহে নিজের চেষ্টায় নিজের গ্রামে একটি ইংরাজী বিদ্যালয় স্থাপন করেছিলেন। তখন তিনি বেশ স্পষ্টভাবেই বুঝেছিলেন যে, দেশের চিন্তার ধারা নতুন করে’ গঠন কবৃন্তে হ’লে, পুরাতনের দোেষরাশি। ধুয়ে দিতে হ’লে গ্রামে গ্রামে ইংরাজী শিক্ষার প্রচলন দরকার। তিনি পুত্র প্রফুল্লচন্দ্রকে শৈশব থেকেই এমনভাবে সুশিক্ষা দিয়েछिप्लन, ७भनडlव उंद्र गद्रव्न उंद्र भन}ि ठेऊब्रि कब्रছিলেন, যার ফলে তাঁর পুত্র জগতের কাছে গণ্য মান্য ও বরেণ্য হ’তে পেরেছেন। তঁর পিতার বিদ্যালয়েই তার হাতে খড়ি হয়। সেই থেকে তাঁর যে ছাত্রজীবন আরম্ভ হয়েছে তার বোধ হয়। আর শেষ হবে না-সারা জীবনটাই বোধ হয় তিনি ছাত্র হয়ে কাটাবেন। কারণ তিনি নিজেই እ» (r