পাতা:আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র.djvu/৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র অপর জায়গায় তিনি বলেছেন ঃ“এখন একটা Capital-এর (মূলধনের) কান্না শোনা যায়। কিন্তু পাশ করা ছেলের পক্ষে এটা শোভা পায় না ; কারণ এম-এতে ফাষ্টক্লাস পেয়ে রিসার্চ করছেন এমন কোন যুবককে দশহাজার টাকার তোড়া দিলে ছ'মাসে তা খরচ ক’রে আর দশহাজার টাকা ধার ক’রে বসবেন।” ( অন্নসমস্যা ) একবার একটা লোক আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্রকে জিজ্ঞাসা করেন-“এত বড় কারখানা কি রকমে আপনি গড়ে তুললেন ?” এর উত্তরে তিনি সহাস্যে বল্পেন-“এ কি আমার কাজ, এ যে আল্লা গড়েছেন।” এ উত্তরের মধ্যে আমরা তঁর বিনয়ের পরিচয় পাই, কিন্তু এর বদলে ডাক্তার রায়ের বলা উচিত ছিল—“একমাত্র একনিষ্ঠতার দ্বারা ।” সুখের বিষয় ডাক্তার রায় প্রথম থেকেই গুটিকতক নীরব কর্ম্মীর সাহায্য পান। বেঙ্গল কেমিক্যাল কারখানার উন্নতির মুলে যেমন ডাক্তার রায়ের উৎসাহ আর অধ্যবসায় আছে, তেমনি তঁর সাহায্যকারীদের আত্মত্যাগের পরিচয় আছে। ডাক্তার অমূল্যচরণ বসুই প্রথম তীর সাহায্যে আসেন। প্রথম অবস্থায় তঁর সাহায্য না পেলে, আজ বেঙ্গল কেমিক্যালের কি অবস্থা হত বলা যায় না । পরে SONG