পাতা:আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র.djvu/৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র সতীশচন্দ্র সিংহ নামে এক কর্ম্মঠ যুবা এম-এ পাশ করে তার সাহায্যে আসেন । একে আমরা বিজ্ঞানের কাজে martyr বলতে পারি, কেন না। সত্য সত্যই তিনি দেশের কাজে তাঁর অমূল্য জীবনটা উৎসর্গ করেছিলেন। একদিন ভুলক্রমে হাতে প্রসিক এসিড ঢেলে ফেলেন, তাতেই তিনি অকালে মারা যান। আরও একজন নীরব কর্ম্মী এই কারখানায় এসে যোগ দেন, তিনি অধ্যাপক চন্দ্রভূষণ ভাদুড়ী। যদিও তিনি প্রেসিডেন্সী কলেজে Demonstrator থেকে জীবন আরম্ভ করেন, তবু তঁর অসামান্য প্রতিভা ব্যবসা-ক্ষেত্রেও বিকাশলাভ করেছিল। তঁরই অশেষ চেষ্টায় আজ বেঙ্গল কেমিক্যাল-এর এত öfö প্রথম অবস্থায় ডাক্তার রায়কে অনেক বাধা বিপত্তির সঙ্গে বীরের মত যুদ্ধ করতে হয়েছিল। সেই কথা ডাক্তার রায় বলেচেন-“২৭৷২৮ বৎসর পূর্বে আমি যখন ‘বেঙ্গল কেমিক্যাল’ আরম্ভ করি, তখন কুলীর মত খেটেছিলাম। কয়েক বৎসরের মাহিনী থেকে ৮০০২ টাকা জমিয়ে ‘বেঙ্গল কেমিক্যাল আরম্ভ করি-আজ তার মূলধন ২৫২৬ লক্ষ টাকা ।” সে সময় কারও সাহায্য পাওয়া দূরে থাক, একটা সামান্য উৎসাহ-বাক্যও শুনতে পেতেন ම8 ,