পাতা:আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র.djvu/৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র উদ্ভব এইখানেই হচ্ছে। এইখান থেকেই বিদ্যুৎ গিয়ে ছাপাখানার মেসিন চালাচ্ছে-আবার অন্য জায়গায় বড় বড় কাঠ চেরবার জন্যে করাতও চালাচ্ছে। যন্ত্রের ঘরে গিয়ে দেখি, কত রকম ভিন্ন ভিন্ন বৈজ্ঞানিক যন্ত্র তৈরি হচ্ছে আমাদের দেশী কারীগরের দ্বারা । এই ওয়ার্কসপের আরম্ভ হয়। সামান্য অবস্থা থেকে । তখন মাত্র দু' চারটি কল নিয়ে কাজ আরম্ভ হয় এবং নিজেদের দরকার মত যন্ত্রাদি প্রথমে তৈরী হত, ক্রমে ওয়ার্কসপের কাজ এত বেড়ে গেছে যে অনেকগুলি কারিগরের দরকার হয়েছে এটি চালাবার জন্যে। এই কারখানা কলেজের ল্যাবরেটরী সাজাবার কাজে এমন দক্ষতা লাভ করেছে যে ভারতের সবদেশের কলেজের কর্তৃপক্ষ এদের ডেকে পাঠান ল্যাবরেটরী সাজাবার জন্যে। এখানকার এসিড় ঘর দুটি দর্শনীয়। অনেকের ধারণা ছিল যে বিলাত থেকে দক্ষ লোক না আনালে এখানে সীসার এসিড ঘর কখনও তৈরী হতে পারে না, কিন্তু বেঙ্গল কেমিক্যাল অসম্ভবও সম্ভব করেছেন । এই সীসার ঘর তৈরী করবার জন্যে তঁদের নতুন কারিগর হাতে করে গড়তে হয়েছে। সেই দেশী লেড্রম্যান’ আশ্চর্য্য দক্ষতার সঙ্গে এই সীসার ঘর তৈরী করেছে। এই সীসার Byo