পাতা:আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র.djvu/৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র ছাত্রমহলের কাছে বক্তৃতা দিয়েছিলেন। সেই সভায় স্যর আশুতোষ চৌধুরী সভাপতি ছিলেন। এই সব অংশগুলি পরে পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয়। আমাদের দেশে শত শত ছেলে যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাপ নিয়ে প্রতি বছর বেরিয়ে আসূছে-তারা কি করে নিজেদের জীবিকা অৰ্জন করবে ? এই সমস্যা। আজ আমাদের সামনে ভীষণ মূর্ত্তি নিয়ে হাজির হয়েছে। এই শিক্ষার কথা তিনি বলেছেন-“আপনারা সকলেই জানেন সেই পুরাতন হিন্দু কলেজের কথা-যেখানে বাঙালীর ছেলে সর্বপ্রথম ইংরেজী চৰ্চা আরম্ভ করে । তারপর কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সৃষ্টি থেকে বরাবর আজ পর্যন্ত আমরা চলেছি-একভাবে একই বাধাপথে । এই উৰ্দ্ধশ্বাসে ছুটে চলবার কালে এখন একবার উচ্চ স্বরে বলে উঠতে হবে-"থামো, থামো” । এখন শুধু চাকরীর দিকে আমাদের ছুটলে চলবে না। “চাকরীর বাজার আগে ভাল ছিল বটে। ইংরাজ রাজত্বের প্রারম্ভ থেকে ইংরাজী শিখে বাঙালী চাকরীই করছে। শিক্ষিত যুবক আগে মুন্সেফ ডেপুটী হতে পারতেনগভর্ণমেণ্ট ও সওদাগরী অফিসে নানারকম কাজকর্ম্ম জুটত। ইংরেজ যখন উত্তর-পশ্চিম প্রদেশ, পাঞ্জাব ও বাির্ম্মায় রাজ্য

̈ ዓዓ