পাতা:আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র.djvu/৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচার্য্য প্রফুল্পচিজ বাণিজ্য ছাড়া আজ আমার অন্য কিছু বলবার নেই। এসব কাজে আমাদের স্পাহা নেই-প্রবৃত্তি নেই। এই প্রবৃত্তি আগে জাগিয়ে তুলতে হবে, এই স্পাহা মনে তীব্র হলে নতুন পথে চলাবার সাহস হবে । তাই এত কথা বলছি।” “জাতিভেদ সমস্যা” ডাক্তার রায় কেবল আধুনিক যুগের শ্রেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক নন, তার সমাজ সম্বন্ধে, জাতি সম্বন্ধে যে দূরদৃষ্টি আছে তা তার “জাতিভেদ সমস্যা” বা “পাতিত্য সমস্যা” পড়লেই বেশ বোঝা যায়। এই বইগুলিতে তিনি হিন্দুর জাতিভেদের দোষ দেখিয়েছেন- সেই জন্য গোঁড়া হিন্দুরা তঁর মতে নাসিকা সন্ধুচিত করতে পারেন। কিন্তু সে দোষগুলি যে এই বিংশ শতাব্দীর উন্নতির যুগে কোন সজীব সমাজের থাকা উচিত নয়-তা বোধ হয় কোন চিন্তাশীল ব্যক্তিই অস্বীকার কবৃবেন না। “জাতিভেদ সমস্যা”তে সেই দোষগুলির উল্লেখ ক’রে বলেছেন,-“স্বীকার করতেই হবে যে জাতিভেদ প্রথার ভীষণ বন্ধনে আমরা আড়ষ্ট হয়ে আছি, অধঃপাতে গেছি ; এতই অধঃপাতে গেছি ষে আবার ধর্ম্মের অজুহাতে, আধ্যাত্মিকতার দোহাই দিয়ে আমরা এই প্রথাকে-বিশেষতঃ (ی