পাতা:আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র.djvu/৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচার্য্য প্রফুলচন্দ্র ছিল। পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর তাহাতে প্রাণ সঞ্চার করিলেন । এইখানেই বিদ্যাসাগরের বিশেষত্ব-বিদ্যাসাগরের কৃতিত্ব-বিদ্যাসাগরের অমরত্ব ।” কালীপ্রসন্ন সিংহের ‘মহাভারত’ সম্বন্ধে তিনি বলেন“এই একখানি গ্রন্থেই তাহার নাম বঙ্গবাসীর চিরস্মরণীয় রহিবে। রাশিরাশি বাঙ্গালা পুস্তক পাঠ করিয়া যে জ্ঞানলাভ না হয়, একমাত্র সিংহ মহাশয়ের ‘মহাভারতী” পাঠ করিলে তাহা অপেক্ষা অধিক জ্ঞানলাভ করা যায়, ইহা আমি স্পৰ্দ্ধার সহিত বলিতে পারি।” বঙ্কিমচন্দ্র সম্বন্ধে তিনি বলেন, ঃ- “বাঙ্গালা সাহিত্যের নবযুগের সর্বপ্রধান প্রতিভাশালী সাহিত্যরখী বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। মাইকেল মধুসূদন যেমন কাব্যসাহিত্যের চিরন্তন নিয়ম ভঙ্গ করিয়া এক অভিনব ছন্দে কবিতা রচনা করিয়া নবভাবের অবতারণা করিয়াছিলেন, বঙ্কিমচন্দ্রও সেইরূপ প্রচলিত গদ্য-সাহিত্যকে এক নূতন ছাঁচে ঢালিয়া নূতন করিয়া গড়িলেন।•••বঙ্কিমের প্রতিভা যেন ਰਾਅ যাহা স্পর্শ করিয়াছে, তাহাই সুবর্ণে পরিণত করিয়াছে।” भांजाश्डिा अicलiतमांश डिनेि वलन :- “আমাদের জাতীয় গৌরব বিনষ্ট হইবার সঙ্গে সঙ্গে ܬܠܬ