পাতা:আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের প্রবন্ধ ও বক্তৃতাবলী.djvu/৩৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৫৮ আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের প্রবন্ধ ও বক্তৃতাবলী ২নং ডিষ্ট্রক্ট > x & ৩নং 33 , ৭ &. ৪নং ,, >ペペ কাশীপুর ৬২ গার্ডেনরীচ ৭৯ মাণিকতলা & S. ( হেলথ অফিসারের রিপোর্ট হইতে প্রাপ্ত । ) এই সমস্ত দোকানের মধ্যে পশ্চিম হালুইকরের সংখ্যা দ্রুতবেগে বৃদ্ধি পাইতেছে। কবি গাহিয়াছিলেন— নিজ বাসভূমে পরবাসী হলে পর দাসখতে সমুদায় দিলে । যদিও এ কয়টি কথা রাজনৈতিক রাধীনতার সম্বন্ধে প্রযুক্ত হইয়াছে, কিন্তু আজ অর্থনৈতিক হিসাবে দেখিলে মনে হয় যে, বাঙ্গালীর মুখের গ্রাস অ-বাঙ্গালীরাই কাড়িয়া লইতেছে। অর্থাৎ কেবল যে, ব্যবসা-বাণিজ্য হইতে বাঙ্গালী বিতাড়িত হইয়াছে তাহ নহে, তৎসংক্রান্ত শ্রমিকের কাজ হইতেও তাহারা বহিষ্কৃত হইয়াছে। এমন কি যাহা বাঙ্গালীর এক মাত্র নিজস্ব বলিয়া গর্ব্ব করা হইত— সেই কেরাণীগিরি হইতে মাদ্রাজীরা আসিয়া বাঙ্গালীকে ক্রমশঃ অপসারিত করিতেছে। 够 বিদেশী রেলী ব্রাদাস প্রভৃতি অবশু চাউলের প্রধান রপ্তানিকারক। কিন্তু অ-বাঙ্গালী কচ্ছী মেমনের প্রধানত: এই কারবার চালায় । ইহার অনেকে ইংরাজীও জানে না, কিন্তু ক্রোড়পতি । কলিকাতার যত বড় বড় জহুরী, তাহারা হয় গুজরাটী জৈন, অথবা সিন্ধী হিন্দু ! বাঙ্গালার যে কি সর্ব্বনাশ হইতেছে, তাহ নিম্নলিখিত হিসাব