পাতা:আজ কাল পরশুর গল্প.pdf/১০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আ জা কা লা প র শু। র গা টুল একবার। একটু হাবাগোবা মেয়েটা, চােখ একটু ট্যারা, হাড়গিলের মতো রোগা শরীর। কিন্তু বয়েস তো কম । তাছাড়া, এরকম হাবা গোছের মেয়েই ভাল, সহজে বাগানো যায়, ভয় দেখিয়ে সহজে কাবু করা চলে । “হাবো, সঙ্গে যাবি ? কাজ করে খাবি ? কাপড় গয়না পাবি ? यांदा !' হাবোর চোখ জ্বলজ্বল করে ওঠে। চিরদিন এই মেয়েটা কেন যে তার এত অনুগত গজেন জানে না-পৃথিবীতে এই একজন ! কোনদিন ভাবেও না। হাবো তার কাছে অতি সস্তা, তাকে অন্ধ আবেগের সঙ্গে ভক্তি করে বলে । তার পঙ্গু, বিকারগ্রস্ত জীবনেরই একটা অঙ্গ হিসারে মেয়েটা তারে জীবনে মিশে ছিল বরাবর। আছে তো আছে, এইভাবে। তার নতুন ব্যবসায়ের কঁাচা মাল হিসাবে আজ মনে মনে ওকে যাচাই করতে গিয়ে মেয়েটার সম্বন্ধে বিশেষভাবে সচেতন হয়ে উঠে তার এলোমেলে ভাবনা জাগে। কেমন আঁকুপাকু করে মনটা নানা বিরুদ্ধ চিন্তায়। বিধবা ভাগ্নী রাসিকে হারাধনের আস্তানায় পৌছে দিতে পারলে কী রকম হয়। রাসি খুব রূপসী, ওকে দেখলে কথাটা সে না ভেবে থাকতে পারে না। ভাবতে গেলে আবার কেমন জ্বালাপোড়া আর অস্থির ভাব সুরু হয়। সে কি আর সত্যি নিজের ভাগ্নীকে হারাধনের কবলে দিয়ে আসবে। কিন্তু তবু ভাগ্নীটার জন্য সে জ্বালাতন হয়ে উঠেছে। ওকে দেখলেই মন তার দাম কষা সুরু করে ! হাবো তার সঙ্গেই বার হয়। অনেকক্ষণ হাঁ করে থাকায় লালা av