পাতা:আজ কাল পরশুর গল্প.pdf/৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

न नू बां সন্ধায় রূপ সৃষ্টি করে দিলেই চলবে। প্রথম কিছুদিন অন্যে তৈরী করে দেবার পর শৈল নিজেই শিখে ফেলবে পথিকের চােখ ভুলানি রূপ সৃষ্টির স্থল রঙীন ফুলেল কায়দা । প্রায় কীর্ত্তনীয়ার মোহন করুণ সুরে আফশোষ করে কালাচাঁদ BSDBDB BDBS DS DBBBB BBD BD DDD SDDD BDD মশায় !” • কেশব স্তিমিত নিস্তেজ দৃষ্টিতে চেয়ে থাকে। দরদের স্পর্শে চোখে তার জল নেমে আসবে কালচাদ তা আশা করে না, কিন্তু চােখ দু’টি একটু ছল ছল পর্যন্ত করল না ! দেখে সে একটু আশ্চর্য্য ও ক্ষুব্ধ হয়। অথচ এ অভিজ্ঞতা তার নতুন নয়। কি যেন হয়েছে দেশ শুদ্ধ লোকের। সহানুভূতির বন্যা ক্ষীণ একটু সাড়াও জাগায় না। আগে হলে সমবেদনার ভূমিকা করা মাত্র এই কেশব চক্রবর্ত্তা ছেলেমেয়েদের শোকে কেঁদে ভাসিয়ে দিত, চোখ মুছতে মুছতে নাক ঝাড়তে ঝাড়তে দুর্ভাগ্যের দীর্ঘ বর্ণনা দিত, ব্যাকুল আগ্রহে চেষ্টা করত। সমবেদনাকে জাগিয়ে ফাপিয়ে তুলতে। আজ ওসব যেন তার চুলোয় গিয়েছে। সহরের আস্তানা হতে অনেক গায়ে কালাচান্দ আসা যাওয়া করেছে। অনেক উজাড় গা দেখেছে। কিন্তু গায়ে বসে দিনের পর দিন গাঁ উজাড় হতে দেখেনি, নিজে ঘা খায়নি। সে কেন কেশবে কালাচাঁদ কিছু চাল ডাল মাছ তরকারী এনেছিল--একবেলার মতো । এরা অবশ্য দু’বেল তিন বেলা চালিয়ে দেবে। তা দিক । 8.