পাতা:আত্মকথা - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তাত থৈ থৈ তাত থৈ থৈ তাত থৈ থৈ ভূতগণ নাচিছে। বাম বম গ্যালযান্য সকলে করিছে, কোলাহলে কুতুহলে বলিছে হর হর ।” তখন বৈঠকি মজলিসে চুপির দেওয়ান মহাশয়ের, মুর্শিদাবাদের কালী ভট্টাচার্ধোর, নদীয়ার রাজা শিবচন্দ্রের, আর বাঙ্গলায় বহু পূর্ব্ব হইতে প্রচলিত রামপ্রসাদ নীলকমলের শুষ্ঠামা বিষয়িণী গীতি প্রায়ই গীত হইত। পিতার রচিত কতকগুলি শুগামাবিষয়ের গান বিশেষ প্রচারিত হইয়াছিল। লক্ষ্য করিয়াছি, যে পিতৃ-কৃত একটি শু্যামা বিষয়িণী গীতি, রামপ্রসাদের গানের মধ্যে, অবশ্য রামপ্রসাদের বলিয়াই ছাপা হইয়াছে। গানটি এই-- কেরে কাল কামিনী । বাস-পরিহারিণী । চরণে তরুণ অরুণ-নিকার, নখর নিভাতি নিন্দি নিশাকাৱ, উরু। তরু-রম্ভ নাভী মনোহর, নৃকর কটিতে কিঙ্কিণী । পীযুষ পূরিত পীন পয়োধর, পানে পুলকিত সুরাহুর নর, করে শোভে আসি মুণ্ডাভিয় বার, কিবা নৱ-মুণ্ডমালিনী । DiSB DBDuB KuDBB DDS gDBSEDD DyB DBBDBS শিশু-শিব সব শোভিত শ্রবণে, কিবা আধশশী-ভালিনী । হেরে কাল কান্তি এলো কুন্তলে, কাদম্বিনী কঁদে বরিষণ ছলে, বামা গঙ্গাধর হৃদি হ্রদজলে, শোভে যেন নীল-নলিনী । পিতার বালক কালে গঙ্গাধর নাম ছিল ; আমাদের বাড়ীর পাটাতেও ছিল । বৃদ্ধদিগকে গঙ্গাধর বলিতে আমি শুনিয়াছি । স্কুলে গঙ্গাচরণ লেখান হয়-সুতরাং চাকরিতে, কাজেই সর্বত্র, তিনি গঙ্গাচরণ বলিয়াই পরিচিত । গানের ভণিতায় ‘গঙ্গাধর” দিলে রস হয়, অনেক সময়ে শ্লেষে রস বৃদ্ধি হয়, সেই জন্য পিতৃকৃত সমস্ত ভণিতাযুক্ত গানে, গঙ্গাধর ভণিতাই আছে। অনেকগুলি কৃষ্ণবিষয়ক । গানও ছিল। পুথি বাড়িয়া যায় বলিয়া নমুনা দিলাম না, তবে একটি কৃষ্ণবিষয়ক গান আমি গোবিন্দ অধিকারীকে আসরে গাহিতে শুনিয়াছি, সেটি উদ্ধৃত করিয়া দিতেছি । ( সুর-ভুবন ভুলালে। আজ ভুবনমোহিনী ) { डूबन फूनांन शझिं औव्लांद्र छप्लंड । DBBDB DBDSDD D DBD BBDLDDLS 0 Ra