পাতা:আত্মকথা - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আমাদের গ্রামে আসিবেন না । তিনি বলিলেন-'তিন জনের নিয়তি আছে ; আমাকে অবশ্য গ্রামে যাইতে হুইবে ।’ সেই তিন জনকে লইয়া, আমি সাত দিন পরে এই সময়ে চলিয়া যাইব । সে ব্যক্তি পথ ছাড়িয়া দিল । সাতদিনে কিন্তু গ্রাম উজাড় হইল ; চারিদিকে হাহাকার ; শবের সৎকার হয় না। সাত দিন পরে যখন দেবতা গ্রাম হইতে যাইতেছেন, তখন সেই ব্যক্তি ধরিয়া বলিল, দেবতারাও মিথ্যা কথা ক হেন ? দেবতা তাহাকে সঙ্গে করিয়া গ্রামের ভিতরে গেলেন । একজনকে দেখাইয়া বলিলেন, “দেখ দেখি ঐ ব্যক্তি কে ? সে বলিল উনি দেখিতেছি ভয়ের দেবতা” “উনিই তোমাদের গ্রাম নষ্ট করিয়াছেন।” পিতা গল্প শুনিয়া বলিলেন বালক কালে এই গল্পটি শুনিলে ভাল হইত ।” ১২৯৫ সালের দুর্গোৎসব আসিল । ঐ সালের আশ্বিনের নবজীবনের প্রথম প্রবন্ধ পিতার রচিত ‘দুর্গোৎসব’ পদ্য। দুর্গোৎসবের সময়ে পিতার প্রাণ আনন্দে নৃত্য করিত । চিরদিন বিদেশে থাকিতেন, এই সময়ে মাত্র বাড়ী অ্যাসিতেন । স্বয়ং পৌরাণিক ধর্ম্মের মধুর স্বাদ গ্রহণ করিতে পারিতেন, কাজেই আনন্দে প্রাণ নৃত্য করিত । আমাদের বাড়ীতে ৮ পূজায় সম্ভব।াতিরিক্ত ব্যয়বাহুল্য হইত। ঠাকুর গঠনে, চিত্রে, সাজ সজায় দেশীয় শিল্প উৎসাহ পাইত । ব্রাহ্মণ কায়স্থ নবশাখ, ভদ্র, দরিদ্র ভোজনে আমরা যশ পাইতাম, আশীৰ্বাদ পাইতাম । ভাল যাত্রা গান কীর্ত্তনে, উৎসব উছলিয়া উঠিত। কাজেই পূজার সময় আমাদের আনন্দের দিন । পিতা দুর্গোৎসব’ পদ্যে এই আনন্দ বর্ণনা করিতেছেন ;- 敬 称 帝 ত মোঘন ঘোর নিশা যেন পোহাইল । সৌভাগা আকাশে বুবি গৌরবে উদিল । অতি অপরূপ শোভা, खशखन भcन्icकांडों ? সাজিল অখিল কিবা কনক কিরণে { ভারত জাগিল যেন নবীন জীবনে । 事 勒 দাসত্ব দুৰ্গতি কারো মনে নাহি আৱ।। হান্ত ল্যান্তে শোভিতেছে শ্রীমুখ সবার । किया थी कि द ौिन, গৃহী কিবা উদাসীন, Y